Our User Product Reviews

Amazing

Amazing. My favourite author Humayun Ahmed has written masterpieces and same goes with this one.Loved it...

one of the best book ever 🤍

জীবনে প্রথম কোন উপন্যাস পড়ার জন্য মন ব্যাকুল হয়ে আছে, আশা করি লেখক হতাশ করবে না। রকমারিকে ধন্যবাদ এত তাড়াতাড়ি বইটিকে আমার হাতে পৌঁছে দেওয়ার জন্য 🌸

সুন্দর একটা বই!

বইয়ের বাইন্ডিং একদম ভালো নয়। এটা সহজে ফিরে যেতে পারে

A Dark Themed Novel with stories that make it realistic. I feel sad for Choto Chacha (Feroz). The Main Character Suraiya was totally in a trauma searching for her Lost Husband.Finally a great novel ,8/10

অসাধারণ একটি বই।

জনপ্রিয় একটা উপন্যাস।

very nice book .apnara nite paren .khob sondor akti uponnas .

অপেক্ষা! 🌠

onek valo lekha

বইটি সুন্দর আর কোয়ালিটি ভালো। ভালো লেখা!! তবে ব্যক্তিগত ভাবে আমার মনে হয় লেখক বর্ণ বৈষম্য করেন। গল্প খুবই ভালো, শুধুমাত্র কয়েকটি লাইন ভালো লাগেনি। Overall, all good.

এককথায় অসাধারণ একটি উপন্যাস। নবীন পাঠিকারা এটা পড়ে শুরু করতে পারেন।

is good❤❤❤❤❤

অপেক্ষাকে সবাই প্রেমের উপন্যাস বলে জানেন কিন্তু এটি মোটেও তা নয়। হ্যাঁ এখানে প্রেম আছে তবে অতোটাও নয়। হুমায়ূন আহমেদ এর এক অনবদ্য সৃষ্টি অপেক্ষা যার প্রতিটি পৃষ্ঠায় আপনি মুগ্ধ হবেন। কখনো হাসবেন কখনো মন খারাপ হবে এবং শেষে আপনি মুগ্ধ হবেন কিন্তু একটু........ জানতে হলে পড়ে ফেলুন।

Excellent 💖

অনেক ভালো একটি বই

নিঃসন্দেহে খুবই ভালো একটি বই। বই পড়ার অভ্যাস না থাকলেও বইটি পড়ে ভালো লাগবে

Boi niye kichu bolte chai na. delivery chilo super late joghonno experience.

অনেক সুন্দর একটু বই আলহামদুলিল্লাহ

অসাধারণ একটা বই আমি ২০২৫ অমর একুশের বাংলা থেকে নিয়েছি বইটা এত দুর্দান্ত আপনারা সবাই একবার হলেও পড়বেন আহমেদের বই কখনো অপছন্দনীয় করা যায় না তার প্রত্যেকটা বই অন্যরকম একটা অনুভূতি কাজ করে তার প্রত্যেকটা বই অনেক সহজে বোঝা যায় বুঝতে পারবেন

A emotional book.

খুবই সুন্দর খুবই ভালো

one of the best book I have ever read .

osthir

Beautiful story ❤️

👍👍

one of a great book i have read before

ভালোই আছে, চাইলে নিতে পারেন

suggested

প্রিয় বই। হুমায়ুন আহমেদ স্যার এর❤️

হুমায়ূন আহমদের সকল রচনাই পাঠক সমাজে প্রশংসা অর্জন করেছে। আমি এই গল্পের অর্ধেকটা শেষ করেছি, বাকিটাও কিছু দিনের মধ্যেই শেষ হবে আশা করি, গল্পের ইতি না টানলে ভালোই লাগেনা।

অনেক সুন্দর একটি বই

Humayun Ahmed er ei boi ta onek valo lagche..

this book is so good thanks goes for seller

কিছু বলার ভাষা নেই। অসম্ভব সুন্দর একটি বই সবার পড়া উচিত।

আমার সবচেয়ে পছন্দের উপন্যাস

অপেক্ষা উপন্যাস টি দারুণ একটা গল্প। এতো বেশি দাম দিয়ে কেনার দরকার নেই - গুগল প্লেস্টোরে হুমায়ুন সমগ্র এপ্সে অপেক্ষা উপন্যাস টি দেওয়া আছে। অহেতুক এই বই ব্যবসায়ী দালালদের কেন এতোগুলো টাকা ফাও দিবেন।

ভালো ছিলো।

it is a nice book

There's a natural mystic blowing through the air. _ _Bob Marley. ( বইটি হতে পারে আপনার চেতনার সুপ্ত কোনো কথা, আমার ও আমাদেরও তাই )

অসাধারণ একটা বই

হুমায়ুন স্যারের অন্যতম সেরা একটা বই | মাস্টার পিস 🤍

ভাই এটা তো বেস্ট, আমার প্রিয় লেখক দের মধ্যে ইনি একজন। তার বই তো আমর ভালোয় লাগবে

যতটা আগ্রহ নিয়ে উপন্যাসটি পড়া শুরু করেছিলাম উপন্যাসটি শেষ করার পর আমার এই আগ্রহের জন্য রীতিমতো হতাশ হয়েছি! ইমনের বোন সুপ্রভা মারা যাওয়ার পর গল্প একেবারেই স্লো হয়ে যায়! মনে হচ্ছিল লেখক তাড়াহুড়ো করে উপন্যাসটি লিখেছেন! উপন্যাসটিতে পাঠককে হাসানো, কাঁদানো বা বিস্মিত করে দেওয়ার মতো কোনো কিছুই আমি পাইনি! ইমন এর মা সুরাইয়াকে উপন্যাসটিতে যে ভাবে তুলে ধরা হয়েছে সেটা ব্যক্তিগতভাবে আমার খুবই বিরক্তিকর লেগেছে!

so good

10 of 1000

I love this book

মূল চরিত্রসমূহ: ১.ইমন😘 ২.সুপ্রভা (ইমনের ছোট বোন) ৩.সুরাইয়া (ইমনের মা) ৪.হাসান (ইমনের বাবা) ৫.ফিরোজ (ইমনের চাচা) ৬.মিতু (ইমনের মামাতো বোন) ৭.শোভন,টোকোন (মিতুর বড় দুই ভাই) ৮.জামিলুর রহমান (ইমনের মামা) ৯.আকলিমা বেগম (ইমনের দাদি) 🙂কাহিনী সংক্ষেপ: গল্পের শুরুটা এক প্রজন্মে আর শেষ হয় পরের প্রজন্মে।ইমনের মা সুরাইয়া কে দিয়ে উপন্যাসের শুরু।স্বামী হাসান,দেবর ফিরোজ আর পাঁচ বছরের ইমনকে নিয়ে সুরাইয়ার সংসার। ইমনের দাদি আকলিমা বেগম মাঝে মধ্যে এসে ছেলের বাসায় কিছুদিন থেকে যান। কোনো এক রাতে হাসান নিরুদ্দেশ হয়ে যায়,বাড়িতে ফিরে আসে না।তখন সুরাইয়া তিন মাসের অন্তঃসত্ত্বা।ইমনের বোন সুপ্রভা হওয়ার পরে সুরাইয়া মেয়ে সুপ্রভা আর ছেলে ইমনকে নিয়ে চলে আসে বড় ভাই জামিলুর রহমানের বাসায়।স্বামী নিখোঁজ হওয়ায় সুরাইয়ার মানসিক সমস্যা দেখা দেয়। সবার সাথেই সে খারাপ ব্যবহার করতে থাকে।এভাবেই কাহিনী এগিয়ে যায়।মায়ের অনাদর আর অবহেলায় বড় হতে থাকে সুপ্রভা আর ইমন। সুরাইয়ার ধারণা তার স্বামী ফিরবে ইমনের বিয়ের দিন।ছেলে মেয়েকে উপেক্ষা করে সে স্বামীর জন্য অপেক্ষা করতে থাকে। মায়ের খারাপ ব্যবহার সহ্য করতে না পেরে 😭সুপ্রভার আত্নহত্যা,শোভন,টোকোনের জেল খাটা,ইমনের সঙ্গে মিতুর বিয়ে.... আর সবশেষে ইমনের বাবার জন্য সুরাইয়ার অপেক্ষা এবং আনমনে হাসান এসেছে ধরে নেয়া...(হয়ত হাসান সাহেব ফিরেছেন অথবা ফেরেন নি)! হুমায়ূন আহমেদের অন্যান্য লেখার মত এটার শেষটাও লেখক পাঠকের ওপর ছেড়ে দিয়েছেন। বইয়ের উক্তি:🤐 ১."অপেক্ষা হল শুদ্ধতম ভালোবাসার চিহ্ন" ২."অপেক্ষা হচ্ছে বেঁচে থাকার টনিক" ৩."আমরা মৃতদের জন্য অপেক্ষা করিনা।আমাদের সকল অপেক্ষা জীবিতদের জন্য" ৪."মানবজীবন চক্রের মত।একবার শুরু হলে যা নিজের গতিতে চলতেই থাকে"! 🙂👈 আমার এখন পর্যন্ত পড়া সেরা উপন্যাস ।। কেউ যদি আমাকে বলে ভাই আমাকে একটা মাএ উপন্যাস এর নাম বলেন । আমি তাকে বলি * অপেক্ষা পড়েন চোখের পানি আপনের অজান্তেই বেরিয়ে আসবে ।।

অসাধারণ একটা বই । যত গভীরে যাবেন তত জানার আগ্রহ বাড়বে ।

অসাধারণ বই ❤️

বুক রিভিউ: অপেক্ষা- হুমায়ুন আহমেদ এই বইয়ের বিখ্যাত একটা উক্তি আছে সেটা হলো- "মানুষের বেঁচে থাকার জন্য অপেক্ষা নামের ব্যাপারটি খুব প্রয়োজন। অপেক্ষা হচ্ছে মানুষের বেঁচে থাকার টনিক।" এই ব্যাপারটা তখনই খাটে যখন একজন মানুষের জীবনের সবচেয়ে বেশি ভালোবাসার মানুষটি হঠাৎ হারিয়ে যায় কিছু না বলেই। গল্পেও তাই ঘটে।হাসানুজ্জামান নামে এক লোক যার ব্যাপারে খুব সামান্য আলোচনাই করা হয়েছে গল্পের শুরুতে। তার হঠাৎ হারিয়ে যাওয়াকে কেন্দ্র করে অপেক্ষা গল্প এগোতে থাকে। তার স্ত্রী সুরাইয়া বছরের পর বছর অপেক্ষা করতে থাকে তার স্বামীর জন্য। তার মনে হয় এই বুঝি ফিরে আসবে হাসানুজ্জামান। গল্পে সুরাইয়া চরিত্রটি নিয়ে আমার কিছু মতভেদ আছে। সুরাইয়া শুধুমাত্র একজন স্ত্রী-ই নয় একজন মা, কারো বোন, কারো ফুফু, কারো ছেলের বউ। একসাথে এতোগুলা সম্পর্কের মানুষ তার সাথে জড়িত, কিন্তু সুরাইয়া শুধুমাত্র তার স্বামীর অপেক্ষাতেই অর্ধ-উন্মাদের মতো জীবন যাপন করে গেলো। এমন একজন যে কিনা তাকে আহামরি খুব ভালোবাসতো যে তাও না। মরীচিকার মতো ধোঁয়াশা একটা সম্পর্কের ঘোরে থেকে সে বাকি সম্পর্কগুলো অবহেলা করে যায়। এটাকে আমি মোটেও ভালোবাসা বলব না। ভালোবাসা শুধুমাত্র ব্যক্তিকেন্দ্রিক হয়না। যে ব্যক্তিকে ঘিরে ভালোবাসা থাকে তার সাথে জড়িত সবকিছুই ভালোবাসার অংশ। একজন নারী যখন মা হয় তখন তার কাছে সন্তানবাৎসল্যতাই বেশি প্রাধান্য পায়। কিন্তু এই গল্পে সুরাইয়াকে তার সন্তানদের সাথে অন্যায় করতেই দেখা যায়। সুপ্রভা বাচ্চাটার জন্য খুব কষ্ট লাগে। হুমায়ুন আহমেদ চমৎকার লেখেন নিঃসন্দেহে, কিন্তু কিছু ক্ষেত্রে তিনি নারীদের ব্যাপারে যেসব অভিব্যক্তি দিয়েছেন আদৌ কি নারীরা তেমন?

মানুষে জীবন চক্রের মতো। অপেক্ষা সুন্দর একটি বই,,

সেরা একটি বই, storyline best. সবাই চাইলে কিনতে পারেন

booi gula sotti onk valo legese. donnobad😊

আগের সিরিজ টাই আমাদের মতো স্কুল ছাত্রদের জন্য অনেকটা লাভজনক বলে আমি মনে করি।

হুমায়ূন আহমেদ এর বইয়ের কথা নতুন করে বলার মতো কিছু নেই 💝

খুব বেশি অপেক্ষা করতে হয়নি, অনেক তাড়াতাড়ি হাতে পেয়ে গিয়েছি।অসাধারণ একটি বই {{অপেক্ষা}}💙

বইটি একটি অসাধারণ বাস্তবতার প্রতিচ্ছবি।প্রতেক মানুষ এর জন্য বইটা এক বার পড়ার প্রয়োজন। আমি বইটি পড়ে বিস্ময় করা অনূভুতির সম্মুক্ষীন হয়েছি।

হুমায়ুন আহমেদ এর বই মনেই সেরা

humayun ahmed always best...and rokomaries print quality also awesome..thanks rokomari

মানুষের জীবনে বেঁচে থাকার নতুন টেকনিক হলো অপেক্ষা। যখন সব অপেক্ষা শেষ হয় তখন শান্তিতে মরা যায় 😅

this book is example how waiting for someone destroy your life dont waiting for someone that will better your life

অসাধারণ একটা বই🖤☺️ ধন্যবাদ রকমারি কে

আমার পড়া শ্রেষ্ট বই♥️

বইটি ভালো কিন্তু বইটার কোয়ালিটি আরও ভালো আসা করেছিলাম। কিন্তু ডেলিভারি তাড়াতাড়ি পেয়েছি।

আমার জীবনে পড়া শ্রেষ্ঠ বই, প্রতিটি স্ত্রীর এবং সন্তানের পড়া উচিত, যাদের বাবা অথবা স্বামী মারা গেছে তারা বইটি পড়লে ভীষণ কষ্ট পাবেন।

খুবই ভালো💗

বাংলা সাহিত্যের উজ্জ্বল নক্ষত্র হুমায়ূন আহমেদের এক অপরূপ সৃষ্টি "অপেক্ষা"। এই বইটি আমাকে অনেক কিছু শিখিয়েছে।

This book is just awesome.

Asolei valo

অপেক্ষা সত্যিই একটা সুন্দর উপন্যাস। হুমায়ুন আহমেদ তার চিরচেনা সরল এবং সহজ ভাষায় এই উপন্যাসটি লিখেছেন। লেখক উপন্যাসটিতে জীবনের বিভিন্ন দিক তুলে ধরেছেন। ভালোবাসা, দুঃখ-আনন্দ,হাসি-কান্না এবং অপেক্ষা সবকিছুই এ-ই উপন্যাসে বিদ্যমান।পরিশেষে, সুরাইয়ার অপেক্ষা আমাদেরকে শেখায় যে "অপেক্ষা হল শুদ্ধতম ভালোবাসার চিহ্ন"।

print and book quality is excellent. After all is a Homayun Ahmed’s book

one of the best books of humaun ahmed..

নিঃসন্দেহে সেরা একটি বই যা আপনার মন কেরে নেবে

পাঠ প্রতিক্রিয়া:- সেদিন সন্ধ্যাবেলা সুরাইয়া তার স্বামীকে অন্তঃসত্ত্বা হওয়ার খবরটি দেয়ার জন্য বেশ প্রস্তুতি নিয়ে বসে ছিল অথচ হাসানুজ্জামান সেদিন ঘরে ফেরেনি।রাত পেরিয়ে সকাল হলো,দুপুর ঘড়িয়ে সন্ধ্যা নামলো কিন্তু তিনি ফেরেনি!তার মা আকলিমা বেগম,ভাই ফিরোজ,ছেলে ইমন তারা প্রত্যেকেই খুব আগ্রহ নিয়ে তদের প্রিয় মানুষটার আপেক্ষা করছে।ফিরোজ বিভিন্ন ভাবে ভাইয়ের খোঁজ নেয়ার চেষ্টাও করতে থাকে কিন্তু কোনো খোঁজ মেলেনি।ফিরোজের ধারনা- "মানুষ বেশ মূল্যহীন।বিশ হাজার টাকা হারিয়ে গেলে মানুষ বিশ বছর মনে রাখে কিন্তু মানুষ হারালে কয়েক মাসের মাথায় ভুলে যায়।"ফিরোজ বেশ এলোমেলো স্বভাবের।সুরাইয়ার ছেলে ইমনকে ফিরোজ 'হার্ডনাট'বলে ডাকে যদিও এই ডাকার পেছনে যুক্তিসঙ্গত কিছু কারনও আছে।ইমন চরিত্রটা অদ্ভুত এক রহস্যময়ী চরিত্র! যার সঙ্গায়নটা খানিকটা ভিন্ন ধাঁচের। বহু অপেক্ষার পর সুরাইয়ার কোল আলো করে পৃথিবীতে নতুন এক প্রানের আগমন হলো অথচ এতে সুরাইয়া কোনো উদ্বেগ কিংবা বিন্দুমাত্র উচ্ছলতা নেই। প্রিয়জন হারানোর বেদনা জীবনের উচ্ছলতাকে যে পিষিয়ে দেয় তার দৃষ্টান্ত হলো সুরাইয়া।এদিকে ইমন বারবার চাচাকে জিজ্ঞেস করে বাচ্চাটির কি নাম রাখা হয়েছে? মেয়েটির নাম রাখা হয় 'সুপ্রভা'।ভীষণ চমৎকার নাম।যত দিন যাচ্ছে সুপ্রভাও বড় হতে থাকে হটাৎ একদিন সুরাইয়া সিদ্ধান্ত নেয় সে আর ভাড়া বাসায় থাকবেনা।স্বামী নিখোঁজ,আয় রোজগার নেই এভাবে কি আর জীবন চলে!যদিও কথাগুলোয় বেশ রূক্ষতা ছিল কিন্তু এটাই বাস্তবতা।তবুও শেষমেষ ভাইয়ের বাসায় চলে যায়।এতদিনে সুরাইয়ার মাঝে অনেক পরিবর্তন আসে সে অনেক খিটখিটে মেজাজের হয়ে যায় আর চারপাঁচটা সংসারী মেয়ের মতো তার মন প্রফুল্লতায় ভরে ওঠেনা।সুপ্রভারা মামার বাড়িতে নতুন করে জীবন গড়তে থাকে এখানে কয়েকটা নতুন চরিত্রের সাথে পরিচয় হয় তার মধ্যে মামাতো ভাই টোকোন শোভোন,মামাতো বোন মিতু,মামী ফাতেমা ও মামা জামিলুর রহমান।তবে এই সবগুলো চরিত্রের মাঝে শোভন চরিত্রটা বেশ ইন্টারেস্টিং।অথচ তার কার্যকলাপ তার কাছে স্বাভাবিক লাগে। সুরাইয়ার ভাই জামিলুর রহমান সুপ্রভাকে বেশ আদর করতেন। সুপ্রভা তখন স্কুলে পড়ে।হটাৎ একদিন তার জীবন ভয়াবহ পরিস্থতির স্বীকার হয়।সুপ্রভা কি সেই পরিস্থিতি কাটিয়ে উঠতে পেরেছিল? শোভন ও টোকন দুই ভাই। সুপ্রভার ভীষণ পছন্দের মানুষ ছিল তারা। কিন্তু একদিন শোভন ও টোকন বাড়ি ছেড়ে চলে যায়।যদিও এই গৃহত্যাগী হওয়ার কারণ কেউ জানতোনা। অন্যদিকে ইমন তার মামাতো বোন মিতুর প্রতি একটা ভিন্ন রকমের টান অনুভব করে।মিতু মেয়েটাও অন্য মেয়েদের তুলনায় বেশ অদ্ভুত ধাঁচের।আচ্ছা মিতুর এই ভিন্নতার কারন কি? কে এই মিতু? এদিকে সুরাইয়া কে এক পীর বাবা বলেছিলেন - ইমনের বিয়ের রাতেই নাকি তার বাবা ফিরে আসবেন।সুরাইয়া এ কথা মনে প্রানে বিশ্বাসও করতেন।যদিও সুরাইয়া প্রথম থেকেই বিশ্বাস করতেন তার স্বামী একদিন ফিরে আসবে।আচ্ছা সেই রাতে হাসানুজ্জামান কি আদৌ ফিরে এসেছিল?

onek val boi apnara jara niben vabsen nite paren

অপেক্ষা, বইটা আমার অনেক প্রিয় বই, দীর্ঘ প্রতিক্ষার পর আমিও নিয়ে নিলাম 📖

onk vhalo ekta boi,glopo tao onk sundor ,bishesh kore emon er chacha ar boro mamar character ta onk vhalo lagar moto….

This is a awesome book for book lovers.

গল্পটা অনেক বেশি সুন্দর!

quality of this is soo good

very good

অতটা ভালো লাগে নাই!

সব কিছুই ঠিকঠাক মনের মতন একটা বই। কিন্তু এতো বার সংস্করণ এর পরেও ভুল বানান গুলি চোখে পরে।

Nice

Good

বইটি খুবই সুন্দর .বইটি অনেক কষ্টকর ও আনেক মজাদার । কেউ চাইলে নিতে পারেন। চমৎকার একটা বই।ধন্যবাদ🥰🥰👍👍👍💜💜💜💜💕💕💕👌👌👌👌👌😍😍😍🇧🇩

অসাধারণ একটি বই; একপর্যায়ে অজান্তেই চোখের জল পড়তে লাগল।গল্পটাও বেশ চমকপ্রদ; অবশ্যই পড়ুন।

কিছু বই আছে যেগুলো বার বার পড়তে ইচ্ছে হবে আপনার। এই বইটা ঠিক সেইরকমি একটি বই। আমার অসম্ভব পছন্দের একটি বই। 'আমাদের মানব জীবনটাই কেটে যায় প্রিয়জনের ফিরে আসার অপেক্ষার প্রহর গুনতে গুনতে...❤️'

আমার পড়া পছন্দের সেরা বইগুলোর একটা।

Golpo ta sesh hoye o jeno sesh holo na! Kirokom ekta curiosity roye geche.Ashole golper character gula tar jonno opekkha korse temon e patjok ra o opekkha korechilo.

আমার পড়া অন্যতম সেরা একটি বই ''অপেক্ষা’’

হুমায়ুন আহমেদ স্যার মানেই অন্যরকম কিছু। এই পর্যন্ত পড়া আমার সব থেকে সুন্দর উপন্যাস "অপেক্ষা"

Awesome Book.

That’s such a great book i had ever read.Not only this all the books of Humayun Ahmed are great to me. He is my favourite writer. Emotion automatically comes when i read the book "অপেক্ষা". If you want to get a feeling of love and emotion, buy this book without any doubt.

হুমায়ূন আহমেদ বেচে থাকলে আগে বলতাম অপেক্ষা ২ বের করতে। আফসোস হয় জেনে অপেক্ষা ২ আসবে না।

অসাধারণ একটি বই। আমার ব্যক্তিগত ভাবে অনেক ভালো লেগেছে

starting 🤡 ending 💀

ai boi ta porar oppekkha sotti amio Onek din korchi ....But finally, Ami boita pelam. Boita pore Ami Ekta jinis bujlam j manush shes Hoye Jai, somporko shes Hoye Jai ," but shes hoi na to sudhu matro karo jonno kora karo oppekkha"❤️❤️❤️

অসাধারণ ২ দিনে শেষ করে ফেলেছি।

❤️❤️❤️

মানুষের জীবন কি চক্রের মত? চক্রের কোন শুরু নেই শেষ নেই। মানব জীবনও কি তাই। রহস্যময় চক্রের ভেতর এই জীবন ঘুরপাক খেতে থাকে শুরু নেই, শেষ নেই, চক্র ঘুরছে। #অপেক্ষা #হূমায়ন আহমেদ #রিভিউ: বইটার রিভিউ দিতে গেলে এক কথায় বলা চলবে অসাধারণ ছিল। বইটা পড়তে পড়তে মনে হয়েছিল ঘটনাগুলো যেন নিজের সাথেই ঘটছে, আমি যেন নিজের পরিবারকে অনুভব করছি। তবে সুপ্রভাত মৃত্যু, আর ইমনের কিছুটা খারাপ পথে যাওয়া খুবই কষ্ট দিল। গল্পের শেষ পর্যন্ত অপেক্ষার প্রহর রয়ে গেল, গল্পটা পড়লে অবশ্যই আপনার হৃদয় ছুঁয়ে যাবে।

Amazing😊

বাস্তবধর্মী উপন্যাস। অসম্ভব ভাল লেগেছে।

অসম্ভব সুন্দর একটি বই

আমার সব চেয়ে প্রিয় বই গুলোর মধ্যে একটি।

বইটা অনেক ভালো

মাস্টারপিস💚

শেষ সমাপ্তি টা অন্য ভাবেও হতে পারত

The best book I've ever read! Loved it!

আজ হাতে পাবো আমার কাঙ্ক্ষিত বই অপেক্ষা। প্রিয় কিছুর জন‍্য অপেক্ষার করার মধ্যে রয়েছে এক সর্গীয় সূখ। 🍂🍂

Classic!

আমার সবচেয়ে প্রিয় বই

Excellent

অসাধারণ বই

ছোট গল্প শেষ হয়ে ও হয় না শেষ ,, শেষের দিকে এমনি এক অসমাপ্ত উত্তর রেখে গেছেন বিখ্যাত লেখক

আলহামদুলিল্লাহ।। বইটি পেয়েছি ☺️

Very Good

পুরোনো গল্প। কিন্তু আবেগ অমলিন।

ইনস্টাগ্রামে গত দেড়মাস ধরে বুকটিউবারদের পোস্ট দেখে দেখে ভেবেছিলাম স্পেশাল এডিশন অনেক সুন্দর হবে। বইটা কালশনে থাকলেও এই এডিশনটা কলেক্ট করার ইছা ছিল। দাম আরও 200-300 টাকা বেশি হলেও কেনা যেত যদি সুন্দর হত। কাভার বা পেইজ কোনটাই আহামরি কিছু লাগে নাই হাতে নিয়ে তাই আর কিনি নাই। উল্টা বাতিঘরের থেকে বের হওয়া কবি, পথের পাচাঁলী আর শেষের কবিতার স্পেশাল এডিশনগুলো যথেষ্ট প্রিমিয়াম মনে হয়েছে এবং দাম অনেক কম। কবি থাকা সত্তেও কিনেছি আবার। যারা নস্টালজিয়ায় ভুগে বইয়ের এই এডিশনটা কিনবেন তারা একটু হতাশই হবেন। FOMO এর কারণে অনেকেই এই এডিশন কিনবেন কিন্তু it’s not worth the hype.

এটি খুবই ভালো এবং খুব তাড়াতাড়ি পেয়ে গিয়েছি এবং তাদের ডেলিভারি খুব ফাস্ট

বইটা অসাধারণ গল্পটা পড়তে সবারই ভালো লাগবে অনেক কিছু শিখিয়ে দেবে বইটা পড়ে আমার অনেক ভালো লেগেছে | সুপ্রভার মৃত্যুর জন্য আমার খুবই খারাপ লেগেছে আমি লেখক হলে হয়তো তাকে বাঁচিয়ে রাখতাম 🥺

kono ak nirdishto manusher opekkha..jibone hoye kokhono amon? opekkha sob theke biroktikor onuvuti tao ai anuvuti niye jibon par kore deyece kew kew...ja prokashito hoyece ai uponnash..a🥺🥺

I did not get my book in fresh condition and bookmarked with the book.

অসাধারণ একটি উপন্যাস।যখন পড়তে শুরু করলাম তখন একবারে শেষ না করে উঠতে মন চাচ্ছিল না।

আমার পড়া প্রথম ফিকশন বই অপেক্ষা, এই বইয়ের সোশ্যাল মিডিয়ার আলোচনা আমি এই বই পড়ার সিদ্ধান্ত নেই। ফিকশন বই আমার পড়তে তেমন ইচ্ছে করে না তবু পড়া ইচ্ছা থেকে পড়া। আমার মাত্র ২/৩ দিনের মধ্যে সম্পূর্ণ বই পড়া শেষ হয়েছে, এত কম সময়ে হবে আমি ভাবি নাই কখনই। এই বইয়ের কিছু বিষয় নিয়ে এখনও মাথায় ভাবা চিন্তা ঘুরছে। লেখক শেষ কে আসল তা বলেন নাই। আবার ১ম দিকে সময় খুবই ধীর স্থিরভাবে যাচ্ছিল কিন্তু হটাত সময় খুব দ্রুত যাওয়া শুরু করল। শেষ পর্যন্ত পড়া যে মূল আকর্ষণ ছিল তা হচ্ছে ইমনের বাবার সম্পর্কে জানা কিছু হলেও, ১টা তথ্য হলেও কিন্তু সেটি জানা হল না, আবার ইমনের ছোট চাচার সম্পর্কে ভাবলাম শেষে কিছু বলবে কিন্তু তাও কিছু জানা হল না, এই ২টি বিষয়ে প্রবল আকর্ষণ ছিল শেষ পর্যন্ত পরে জানার। সুপ্রভার বিষয়টি আসলে খুবই কষ্টের মনে হয়েছে।

হাসানুজ্জামানের জন্য অপেক্ষা করাটা মূল গল্প হলেও সুপ্রভার মৃত্যু পাঠকের হৃদয় ভেঙ্গে দিবে। সেই হৃদয় ভাঙ্গার বিপরীতে ইমন ও মিতুর অন্যরকম প্রেম কাহিনীর সংলাপগুলো পড়ে যেকোন পাঠকই হেসে উঠবেন । এছাড়াও জামিলুর রহমানের পরিবারকে এমনভাবে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে যেটা থেকে আপনি বুঝতে পারবেন পরিবারের কর্তা ব্যক্তিরা শুধুমাত্র নিজেদের কাজে ব্যস্ত থাকলে পরিবারের গতিপথ কতটা এলোমেলো হতে পারে। মান, অভিমান, অবহেলা,অযত্ন, ভালোবাসার সংমিশ্রণে রচিত উপন্যাসটি আপনার মন ছুঁয়ে যাবে।

বই: অপেক্ষা(উপন্যাস ) লেখক:হুমায়ুন আহমেদ প্রকাশক: আসমা আরা বেগম প্রকাশিত : ডিসেম্বর ১৯৯৭ পৃষ্ঠা সংখ্যা: ২২০ রেটিং :১০/১০ অপেক্ষা হলো ভালোবাসার শুদ্ধতম প্রতীক।অপেক্ষার মাধ্যমেই প্রকৃত ভালোবাসা প্রকাশ পায়।অপেক্ষা শব্দটি ছোট হলেও এক গভীরতা বিশাল।আমরা প্রতিনিয়তই নিখোঁজ বিজ্ঞপ্তি দেখতে পাই। এই নিখোঁজ বিজ্ঞপ্তি দেয়া মানুষ গুলো তাদের হারানো কোনো প্রিয় মানুষের খোঁজ করছে, হতে পারে হারিয়ে যাওয়া মানুষটা কারো বাবা, কারো স্বামী কিংবা কারো,সন্তান। আমরা সাধারণ মানুষরা কি কখনো বুঝতে পারবো নিখোঁজ হয়ে যাওয়া মানুষগুলোর পরিবারের মনের অবস্থা ঠিক কেমন থাকে? একেকটা দিন কেমন কাটে তাদের? তারা কি আজীবন নিজেদের হারিয়ে যাওয়া মানুষের ফিরে আসার অপেক্ষায় থাকেন? এই প্রশ্নগুলো নিয়েই জনপ্রিয় কথাসাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদের উপন্যাস অপেক্ষার গল্প গড়ে উঠেছে। গল্পের শুরুতেই দেখা যায়, স্বামী হাসানুজ্জামান ও ছেলে ইমনকে নিয়ে সুরাইয়ার সুখের সংসার। সেই সংসারে নতুন এক অতিথি আসতে চলেছে। এই খুশির সংবাদ দেয়ার জন্য স্বামীর জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছিল সুরাইয়া। কিন্তু সেদিন অফিস থেকে আর বাসায় ফিরে আসে না তার স্বামী (হাসানুজ্জামান)। থানা, হাসপাতাল সব জায়গায় তন্ন তন্ন করে খোঁজ চালানো হয় কিন্তু কোথাও তাকে পাওয়া যায় না। হঠাৎ এভাবে নিজের স্বামী হারিয়ে যাওয়াটা কিছুতেই মেনে নিতে পারে না সুরাইয়া।একদিন ঠিকই ফিরে আসবে এই বিশ্বাস নিয়ে সে অপেক্ষা করতে থাকে। দুই সন্তান ইমন ও সুপ্রভাকে নিয়ে সুরাইয়া তার বড়ভাই জামিলুর রহমানের বাড়িতে আশ্রয় নেয়। সেখানে গিয়ে সে নিজেকে আরো গুটিয়ে নেয়, সারাক্ষণ নিজেকে ঘরবন্দী রেখে মনে-প্রাণে স্বামীর ফিরে আসার অপেক্ষা করতে থাকে। কিন্তু তার অপেক্ষার প্রহর যেনো শেষই হতে চায়না। এভাবে সে একসময় বাস্তব জগৎ থেকে দূরে সরে যেতে থাকে, তার বেঁচে থাকার সমস্ত অর্থটুকু যেন তার স্বামীর ফেরার অপেক্ষায় সীমাবদ্ধ হয়ে যায়। বাস্তব জগতের সব বিষয়েই সুরাইয়ার বিরক্তি চলে আসে। ব্যক্তিগত হতাশার কারণে তার মেজাজটাও হয়ে যায় তিরিক্ষি। নিজের দুই সন্তানের সাথেও তার আচরণ দিনদিন অসহনীয় হয়ে যেতে থাকে। সুরাইয়ার এই অপেক্ষার শেষ কোথায়? তার স্বামী কি সত্যিই তার কাছে ফিরে আসবে? নাকি অপেক্ষার প্রহরগুনেই কেটে যাবে তার জীবন? স্বামীর জন্য সুরাইয়ার এই অপেক্ষাকে কেন্দ্র করেই "অপেক্ষা"উপন্যাসের মূল গল্প এগিয়ে যায়। স্বামীর জন্য সুরাইয়ার অপেক্ষা করাটা মূল গল্প হলেও গল্পের নায়ক ইমন ও নায়িকা মিতুর অন্যরকম প্রেম কাহিনীটাও বেশ সুন্দরভাবে ফুটে উঠেছে। উপন্যাসটির অধিকাংশ সময়ে একটি হৃদয়বিদারক ধারা বয়ে গেছে, সেই হৃদয় ভাঙার বিপরীতে মিতু আর ইমনের মজাদার সংলাপগুলো পাঠকের মনে বেশ খানিকটা স্বস্তির হাওয়া দেবে। ইমনের কাছে পাঠানো মিতুর উড়ো প্রেমের চিঠি কিংবা বেবিটেক্সিতে বসে ভবিষ্যতে ইমনকে বিয়ে করার কথা বলে দেয়া সংলাপগুলো পড়ে যেকোনো পাঠকই হেসে উঠবেন। এছাড়া সুরাইয়ার ভাই জামিলুর রহমানের পরিবারের গল্পটাও বেশ ভালোভাবে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। পরিবারের কর্তা শুধুমাত্র নিজের কাজে ব্যস্ত থাকলে সেই পরিবারের গতিপথ ঠিক কতোটা এলোমেলো হতে পারে তার বাস্তব রুপ হলো এই জামিলুর রহমানের পরিবার। জামিলুর রহমানের দুই ছেলে শোভন ও টোকন। দুজনেই যেন অসংখ্য বিপথে চলে যাওয়া ছেলেদেরই প্রতিনিধিত্ব করে।একটি উপন্যাসের সার্থকতা নির্ভর করে সেই উপন্যাসের চরিত্রগুলোর উপর। চরিত্রগুলোর জীবনের বিভিন্ন ঘটনার মাধ্যমেই উপন্যাসের কাহিনী এগিয়ে যেতে থাকে। প্রিয়জন হারানোর ব্যাথা, বাবা হারানো ছেলের মায়ের ভালোবাসা না পেয়ে বেড়ে ওঠা, অবহেলা, অযত্ন, মান অভিমান সব কিছুর সংমিশ্রণে রচিত উপন্যাসটি আপনার মনে দাগ কেটে যাবে। রিভিউ : তানজিলা তিতলী

অপেক্ষা বইটি দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর পেয়েছি। হুমায়ূন আহমেদ স্যারের প্রণয় দিবস ২৫% ছাড়ে একটু বইটি ক্রাই করি রকমারি থেকে। এখনো পড়া শুরু করিনি তবে খুব আনন্দ লাগছে কারন সব সময় বইটি নিয়ে অনেক রিভিউ দেখেছি। আশা করি বইটি পড়ে ভালোই লাগবে।

লেখকের এত সুন্দর বুদ্ধিমত্তার প্রশংসা না করে থাকতে পারলাম না.. Ending টা লেখন নিজে শেষ না করে পাঠকের উপরে ছেড়ে দিয়ে চলে গেলেন.. এতে করে পাঠকদের যার যেমন মন মানষিকতা সে তেমন ভাবে ending টা নিজের মনের ভিতর কল্পনা করতে পারবে... কারো কাছে মনে হবে শেষ হয়েও হইলো না শেষ.. কারো কাছে মনে হবে হাসান সাহেব এসেছেন.. আবার কারো কাছে মনে হবে অন্য কেউ এসেছেন.. আবার কারে অনুভূতি হবে ইমনের মতো মানে উপরের কোনটাই না.. আসলে যে কি সেটা সে নিজেও জানে না.. দিনশেষে সবাই হাসান সাহেবকে ঠিকই মনে রাখলেন কিন্তু সুপ্রভার কথা ক'জনের'ই বা মনে হইছে?? আসলেই "মৃত মানুষের জন্য আমরা অপেক্ষা করি না আমাদের সমস্ত অপেক্ষা জীবিতদের জন্য"

এই বইটির জন্য অপেক্ষা ছিল অনেক দিনের। তবে, এই উপন্যাস টা পিডিএফ এ পড়েছিলাম ১০০ পৃষ্ঠার উপরে। খুব মজাও পাচ্ছিলাম। অনেক সুন্দর চলছিল। আমিও 'ইমনের' বাবার জন্য অপেক্ষা করছিলাম। কিন্তু যখন শেষের দিকে চলে যায় তখন খুবই খারাপ লাগে। ইমনের বাবা আর ফিরে এল না। এবং ইমনের মায়ের অপেক্ষার অবসান এখানেই শেষ। জীবন চক্রে ইমনের মায়ের মতোন হয়েছে মিতুর।

খুবই সাধারণ একটা ঘটনা দিয়ে গল্পের শুরু। সুরাইয়ার স্বামী হটাৎ একদিন অফিস থেকে আর বাসায় ফিরে নি। তারপর থেকে সুরাইয়া অপেক্ষায় আছে তার স্বামী একদিন ফিরে আসবে। খুব দ্রুত এই অপেক্ষা রূপ নেয় অবসেশনে। আর সেই অবসেশন বিষিয়ে তোলে তার ছেলে ইমন এবং মেয়ে সুপ্রভার জীবনকে। এমন একটা প্লটের ভিতর দিয়ে হুমায়ুন আহমেদ ফুটিয়ে তুলেছেন মানব চরিত্রের অদ্ভুত আর ব্যাখ্যাতীত বেশ কিছু ব্যাপার। ছোট উদাহরণ হিসেবে সুপ্রভার মামা জামিলুর রহমানের কথাই ধরা যাক। একজন আপাদমস্তক বৈষয়িক মানুষ। সারাক্ষন তার চিন্তা কিভাবে নিজের ব্যবসাকে বড় করবেন, এছাড়া তিনি কিছু জানেন না। নিজ পরিবারেরও ঠিকভাবে খোঁজ-খবর নেন না। দুই ছেলে চলে গেছে উচ্ছন্নে; পিস্তল ঠেকিয়ে তারা নিজ বাবার অফিস থেকেই টাকা চুরি করে। আবার এমন মানুষই কোন এক অজানা কারণে তার ভাগ্নী সুপ্রভার জন্য খুব মায়া বোধ করেন, পছন্দ করেন খুব। "শুধু পছন্দ না, বাড়াবাড়ি ধরণের পছন্দ। তিনি তাঁর এই পছন্দের ব্যাপারটা সযতনে গোপন রাখেন। সুপ্রভার সঙ্গে দেখা হলেই ধমকের সুরে কথা বলার চেষ্টা করেন। ভুরু কুঁচকে তাকান। তারপরেও মনে হয় হৃদয়ের গোপন ভালবাসার ব্যাপারটা ঠিক গোপন রাখতে পারেন না। খুব হাস্যকর ভাবে মাঝে মাঝে তা প্রকাশ হয়ে পড়ে। তিনি তাতে অত্যন্ত অপ্রস্তুত বোধ করেন।" জামিলুর রহমানের নিজের ছেলেরা কোন অন্যায় করলে ঘরের দরজা বন্ধ করে তাদের নিষ্ঠুরভাবে মারেন। আবার তিনিই সুপ্রভা যাতে তার মায়ের কাছে মার না খায় এজন্য স্কুল টিচারকে গোপনে ঘুষ দিয়ে আসেন, যেন সুপ্রভাকে ফেইল করা সাবজেক্টে পাশ করিয়ে দেয়া হয়। সুপ্রভার প্রতি মায়ার এই তীব্র আবেগ প্রকাশ হয়ে যাওয়াকে জামিলুর রহমান দেখেন নিজের চারিত্রিক দুর্বলতা হিসেবে। "জামিলুর রহমানের ইচ্ছা করছে মেয়েটাকে কোন ভাল উপহার কিনে দিতে যাতে তার মনটা খুশী হয়। কাজটা করতে লজ্জা পাচ্ছেন। কিছু কিছু মানুষ স্নেহ এবং ভালবাসাকে চরিত্রের বিরাট দুর্বলতা মনে করেন। সেই দুর্বলতা প্রকাশিত হয়ে পড়লে তাদের লজ্জার সীমা থাকে না।" পুরো বই জুড়ে সুরাইয়ার টক্সিসিটি অপনার ভিতর প্রবল বিরক্তির উদ্রেগ ঘটাবে। এতে কোন সন্দেহ নেই। তবে তার চেয়ে অনেক অনেক বেশি মায়া জাগাবে পাতায় পাতায় এমন অসংখ ঘটনা। সুরাইয়ার পাগলামি আর অবসেশন এই গল্পে না থাকলে বাকি চরিত্রগুলোকে এত মায়া আর দরদ দিয়ে হয়তো গড়ে তোলা সম্ভব হতো না। অপেক্ষাকে কেন্দ্র করে লেখা এই গল্প শেষ হয়েছে অপেক্ষার উত্তেজনাকে চরম পর্যায়ে রেখেই। 'পারফেক্ট এন্ডিং' যাকে বলে। অনেকের মত আমাকেও গভীরভাবে আঘাত করেছে এই বই। এমন একটা বই পড়েই Franz Kafka হয়ত বলেছিলেন, "I think we ought to read only the kind of books that wound and stab us."

ভালো একটি বই,,আমি এই বইটা একরাতে শেষ করেছি,,এটা এতটা ভালো বই বলার মতো না,,🖤🖤🖤

"অপেক্ষা" আমার অনেক প্রিয় একটা বই । এই স্পেশাল এডিশান টা বেশ ভালো হয়েছে। যদিও সাইজ বেশি বড় মনে হয়। যাই হোক প্রচ্ছদ , বুকমার্ক, কভার , ফন্ট আসলেই নতুন রূপ দিয়েছে বইটিকে ।

{boier name} korsi

'আফসার ব্রাদার্স' একটা মাখন এডিশন বের করেছে 'অপেক্ষা' র! অসাধারণ প্রচ্ছদ 😍

বুক রিভিউ বইঃ অপেক্ষা লেখকঃহুমায়ূন আহমেদ প্রকাশনঃআফসার ব্রাদার্স ধরনঃসমকালীন উপন্যাস প্রচ্ছদ মূল্যঃ৩০০ মানুষের জীবন চক্রের মত।এই চক্রের কোন শুরু নেই, শেষও নেই। রহস্যময় এই চক্রের ভেতর জীবন ঘুরপাক খেতে থাকে।এই ঘুর্ণনের শুরু নেই, শেষও নেই।জীবনের এই চক্র শুধু ঘুরছে আর ঘুরছে। এই ঘুর্ণমান চক্রের ভেতরে ঘুরপাক খেতে খেতে অপেক্ষা করে কেউ কেউ কিংবা সকলেই! বইটির কাহিনী শুরু হয় ইমনে ফোকলা দাঁতের হাসি দিয়ে।ইমন বড় হওয়ার পর কী তার সেই হাসি থাকে? ইমন যখন কিছুটা বুঝতে শিখেছে তখন সুরাইয়ার কোলে আসে ইমনের ছোট বোন সুপ্রভা।ভাগ্যের কী পরিহাস সুপ্রভার জন্মের দিনেই তার বাবা নিখোঁজ। কী হয় সুপ্রভার বাবার?তাকে কী পাওয়া যায়?আর সুপ্রভাই বা কতক্ষন উপন্যাসে বিচরন করে? যার জন্মের দিনে বাবা নিখোঁজ সে কতক্ষনই বা গল্পে ভুমিকা রাখতে পারে!জানতে হলে পড়তে হবে বইটি। সুপ্রভার জন্ম থেকেই শুরু হয় সুরাইয়ার অপেক্ষা।এই অপেক্ষা থেকে সুরাইয়া তার ভাইয়ের বাসায় আশ্রয় নেয়।তখন থেকে গল্প নতুন মোড় নেয়।ভাইয়ের বাসায় বসবাসের দিনগুলো কখনো পাঠকে হাসাবে,কখনো বা কাঁদাবে,কখনো বা অসহায় করে দিবে,কখনো বা একাকীত্বের মাঝে ডুবিয়ে দিবে।সুরাইয়া মনে করতো যেদিন ইমনের বিয়ে সেদিন তার বাবা ফিরে আসবে।ইমনের কী শেষ পর্যন্ত বিয়ে হয়?তার বাবা কী ফিরে আসে?শেষ হয় কী সুরাইয়ার অপেক্ষার? গল্পের শেষ পরিনতি কিছুটা হলেও পাঠককে তৃপ্তি দিবে।কী ছিলো এই শেষ পরিনতী?ইমনের বাবার ফিরে আসা না কী ইমনের জীবনের কোন ঘটনা? জানতে হলে অবশ্যই পড়তে হবে বইটি।বইটি শেষ করার পর কিছুটা হলেও পাঠক ঘোরের মধ্যে থাকবে।একবার পড়েও পাঠককে আবার টানবে বইটি।একবার শেষ করে বার বার পড়তে ইচ্ছে করবে।বইটি এক কথায় অসাধারণ।

বইটার কাভার,বাইন্ডিং,প্রিন্টিং,পেজ কোয়ালিটি খুবই উন্নত কিন্তু অযথাই দৈর্ঘ্য প্রস্থে এত বড় সাইজ করা হয়েছে।

হুমায়ূন আহমেদের 'অপেক্ষা'। ছোটবেলায় এক কাজিনের কাছে শুনেছিলাম বইটার কথা। আমারও খুব পড়ার ইচ্ছা হলো। তাই বইটা গত বছর মার্চ মাসে রকমারি থেকে সংগ্রহ করেছিলাম। কি একটা অফার ছিল তাদের। সম্ভবত ২৬শে মার্চ উপলক্ষে। একটা বই অর্ডার করলে আরেকটা বই ফ্রি। বইটা ছিল জারীরের জন্য। পরের মাসে তার জন্মদিন ছিলো। অনেকগুলা উপহারের মাঝে বইটাও ছিলো। তখন কি এক কান্ড! ডেলিভারি ম্যান ওর সামনে কল করেছে। কি বলবো এখন! অন্য রুমে গিয়ে কথা বলায় একটু খটকা লেগেছিল। আমি সাথে সাথে বইটা নিয়ে লুকিয়ে রাখি। সেই ঘটনা এক মাস যাবৎ চলতে লাগল। এটা নিয়ে দুজনের কি যে খুনসুটি। বইটি লেখকের অনেক আলোচিত বই নিঃসন্দেহে। আলোচিত মানেই এটা নিয়ে ভাল মন্দ আলোচনাও বেশি, এবং এর বিক্রিও বেশি। তো এরকম একটা বই সম্পর্কে একজন ক্ষুদ্র পাঠক হিসেবে মতামত দেয়াটা টাফ জব। তবুও যেহেতু আমি একজন পাঠক, তাই আমার প্রাস্পেক্টিভ থেকে দুটি কথা বলবো। ★ সুরাইয়ার মেয়ে সুপ্রভা। মাতৃগর্ভে থাকা অবস্থায় তার বাবা হারিয়ে যায়। এরপর তার জন্ম, বেড়ে উঠা। এখানে লক্ষ্য করলে দেখা যায় মামা জামিলুর তাকে প্রচন্ড ভালবাসে৷ এই দুটি চরিত্রকে আমার মনে হয়েছে রুপক হিসেবে হাজির করা যায়। সুপ্রভা তার মায়ের মানে সুরাইয়ার, অথবা বাঙালি মেয়েদের কৈশোরকালের প্রতিক, আর মামা জামিলুরের ভালবাসাটা একজন মেয়ে তার পরিবার থেকে যে ভালবাসা পায় সেটার প্রতীক। কিন্তু সেই একই মেয়ে যখন বড় হয়, বিয়ে হয়, তখন তার কাছে ভালোবাসা মানেই একমাত্র তার স্বামী। বাঙালি মুসলিম সমাজে স্বামী স্ত্রীর মধ্যকার যে প্রেম ভালোবাসা তারই যেন এক দৃশ্যায়ন এটা। সুতরাং এখানে মায়ের অতীতটাকেই মেয়ের রুপকে আনার কিছুটা ইঙ্গিত পাওয়া যায়। ★ বইয়ের গুরুত্বপূর্ণ চরিত্র সুরাইয়ার যে চিত্রায়ণ লেখক করেছেন, এটা পড়তে আমার বিরক্ত লেগেছে। তার স্বামী নিখোঁজ, তাই তার বাকি জীবনের সব কিছু বাদ দিয়ে শুধু অপেক্ষাই করতে হবে। এতে তার আশেপাশের যার যাই ঘটুক তাতে সে কোন ভ্রুক্ষেপ করে না। একটা চূড়ান্ত একঘেয়ে জীবন যাকে বলে। কিন্তু মজার ব্যাপার হলো সচেতন পাঠক মাত্রই এটা বুঝবেন, এই যে পাঠককে লেখক বিরক্ত করে তুলছেন, এটাই লেখকের সফলতা। কারণ এই বইয়ের মূল থিম ই অপেক্ষা। আর অপেক্ষা মানেই ধৈর্য। সুরাইয়ার অপেক্ষার মধ্যে দিয়ে পাঠকের ধৈর্যের পরিক্ষাই লেখক নিতে চেয়েছেন, এবং পাঠক হিসেবে আমি যে সেটা ফিল করলাম, এটাই লেখক হুমায়ূনের সফলতা।

Opekkhaaa korchi ❤️ nishchoy oshadharon hobe

যত্তসব আদিখ্যেতা! 'স্পেশাল এডিশন' এর নামে মাত্রাতিরিক্ত মূল্য রেখে প্রকাশনীর এক ধরনের ধান্দাবাজি। লেখকের নাম বেচে আর কিছু মানুষের আবেগকে কাজে লাগিয়ে ব্যবসায়িক ফায়দা তোলার একটা টেকনিক মাত্র...