Our User Product Reviews

ইসলাম মধ্যমপন্থী জীবনব্যবস্থা। এতে বাড়াবাড়ির যেমন সুযোগ নেই, সুযোগ নেই ছাড়াছাড়িরও। কিন্তু আমরা দেখা যায় দাওয়াহ’র নামে মধ্যমপন্থা উপস্থাপন করতে গিয়েও বাড়াবাড়ি করে ফেলি। আমরা সবাই মনে করি,আমার ভাবনটাই মধ্যমপন্থা। এরপর এই মধ্যমপন্থা অন্যকে মানাতে আমরা বাড়াবাড়ি করে ফেলি। এটি ইসলামপর মানহাজ নয়। প্রচলিত মানহাজ বইটি সুন্দর। বইটির ভূমিকাতেই একটি তিতা কথা আছে। আমরা শির ক বেদআত নির্মূলে ততটা গুরুত্ব দেই না যতটা গুরুত্ব দেই আমীন আস্তে না জোরের মাসআলায়।এগুলোই আমাদের অনৈক্যের মূল। যেখানে একজন সাহাবীর পক্ষেই সব হাদীস জেনে যাওয়াটা স্বাভাবিক নয়,সেখানে একজন ইমামের পক্ষেই কি সব হাদীস জেনে যাওয়া সম্ভব? আর একজন ইমামের একটি আমল হাদীসের বিপরীত হলেই কি ফলাফল দাঁড়ায় তিনি হাদীসের বিরোধিতা করেছেন?একটা বার কেনো ভাবলাম না,হয়তো তিনি ভিন্ন হাদীসের উপর আমল করেছেন! অথবা কেনো জানার চেষ্টা করলাম না,তিনি হাদীসটি কেনো গ্রহণ করলেন না! দশা তো এমন হয়ে দাঁড়িয়েছে, একজন বলছে, "আবু হানীফা রহঃ বলেছেন...... " পুরো কথার শোনার আগে আরেক সোনার টুকরা বলে ফেললো,"আবু হানীফা যেহেতু কইছে অবশ্যই হাদীসের বিরুদ্ধে কইছে।" কথা শেষ হতেই দেখা গেলো মূল বক্তা বললেন,"....আহলুস সুন্নাহর পরিচয় হচ্ছে মুজার উপর মাসাহ করা।" মানহাজ ও এখতেলাফ বিষয়ে দীর্ঘ আলোচনার পর শেষের দিকে হানাফি সালাফি মুখতালাফ ফীহ মাসআলাগুলোর আলোচনা এসেছে। ঘাড়টাকে সোজা একটু হৃদয়ে একটু দরদ ধারণ করবে এমন দায়ী কবে আসবে? 🖋️ জহির বিন আইয়ুব ০৬/১২/২০২৫ শনিবার

Excellent book. Must read!

নীতিগতভাবে আমাদের মনে রাখতে হবে, ইবাদতের ক্ষেত্রে আসল হচ্ছে—'না'। অর্থাৎ, কোনো ইবাদতই বৈধ নয়। শুধু সেই ইবাদত বৈধ, যা কুরআন- সুন্নাহ ও ইজমা-কিয়াস দ্বারা প্রমাণিত। আর মুয়ামালাত বা জাগতিক বিষয়ের ক্ষেত্রে আসল হচ্ছে-'হ্যাঁ'। অর্থাৎ, দুনিয়ার সব কাজকর্মই বৈধ। শুধু সেটি করা অবৈধ, যা শরিয়াহর দলিল দ্বারা হারাম ও নিষিদ্ধ বলে প্রমাণিত। বই টি পড়ে খুব ভালো লেগেছে

অসাধারণ বই। পড়ুন, সঠিক পথের দিশা পাবেন।

আমার জীবনের শেরা একটি বই এটি

বইটি আমাদের সকলেরই পড়া প্রয়োজন বলে আমি মনে করি।

সবচেয়ে পরিশুদ্ধ বই গুলোর মধ্যে অন্যতম।

খুবই উপকারি বই

vlo boi porar mojai onno rokom...

খুব ভালো বই

good book. recommend

আলহামদুলিল্লাহ একটি অসাধারণ বই।

চিন্তাশক্তি মানুষের একটি মৌলিক গুণ; ব্যক্তিভেদে চিন্তা ও অন্তর্দৃষ্টি ভিন্ন হয়ে থাকে। ইসলামি শরিয়াহর বিধিবিধানের ক্ষেত্রেও চিন্তার স্বাতন্ত্র্য বা মতভেদ খুবই স্বাভাবিক একটি বিষয়। এই মতভেদকে অস্বীকার করার অর্থ হলো—মানবজাতির চিন্তার স্বাতন্ত্র্যকে অস্বীকার করা। যুগে যুগে বিভিন্ন ইস্যুতে এই মতভিন্নতার কল্যাণেই উম্মাহ পেয়েছে অসংখ্য জটিল মাসয়ালার সমাধান।