User login
Sing In with your email
Send
Our Price:
Regular Price:
Shipping:Tk. 50
প্রিয় ,
সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?
Share your query and ideas with us!
Was this review helpful to you?
or
One of the finest creation of romantic writings i have ever read. my one of the best favourite books. Got the book very fast.
Was this review helpful to you?
or
বই ভালো কিন্তু বই এর মধ্যে প্রচুর, প্রচুর মনে প্রচুর বানান ভুল। এই ব্যাপারটা ঠিক থাকলে আরও বেশি ভালো লাগতো।
Was this review helpful to you?
or
বইটি অনেক ভালো কিন্তু অনেক শব্দ ভুল আছে
Was this review helpful to you?
or
One of the finest and famous literature of Bangla
Was this review helpful to you?
or
আসধারন বই
Was this review helpful to you?
or
#রকমারি_বইপোকা_রিভিউ_প্রতিযোগিতা বই:- মেমসাহেব লেখক:- নিমাই ভট্টাচার্য প্রথম প্রকাশ: ১৯৬৮ সাল প্রকাশক: দে’জ পাবলিশিং পৃষ্ঠা সংখ্যা: ২০৭ রকমারি মূল্য: ১৩২টাকা ব্যক্তিগত রেটিং: ৪/৫ লেখক পরিচিতি:- বাংলা সাহিত্যের এই খ্যাতিমান ঔপন্যাসিক নিমাই ভট্টাচার্য ১৯৩১ সালের ১০ এপ্রিল কলকাতায় জন্মগ্রহণ করেন। নিমাই ভট্টাচার্য বাংলাদেশের বগুড়া জেলার কালীতলার বিশিষ্ট ব্যবসায়ীর কন্যা দীপ্তি ভট্টাচার্যকে বিবাহ করেন। দরিদ্রতা নিমাই ভট্টাচার্যকে পরাভূত করতে পারেনি। ক্ষয় করতে পারেনি তাঁর সৃষ্টিশীল প্রতিভাকে। পরম উৎসাহ উদ্দীপনা নিয়ে ভাগ্যের সঙ্গে পাঞ্জাকষেছেন তিনি। সাংবাদিকতার মাধ্যমেই তাঁর কর্মজীবন শুরু হয়। কিন্তু প্রথম অবস্থায় সেখানেও তিনি ভাগ্যের বিড়ম্বনার স্বীকার হন। পুরো এক বছর বেগার খাটার পর মাসিক দশ টাকা ভাতা হয়। নিমাই ভট্টাচার্যের সাহিত্য চিন্তা তাঁর জীবনচর্চার একান্ত অনুগামী হয়ে দেখা দিয়েছে। ১৯৬৩ সালে তাঁর লেখা একটি উপন্যাস কলকাতার সাপ্তাহিক ‘অমৃতবাজার’ পত্রিকায় প্রথম প্রকাশিত হয় এবং সাহিত্যামোদীদের নিকট ব্যাপক প্রশংসা অর্জন করে। পরবর্তীকালে ‘রাজধানী নৈপথ্য’ রিপোর্টার. ভি. আই. পি এবং পার্লামেন্ট স্টীট নামক চারখানি উপন্যাস ঐ একই পত্রিকায় প্রকাশিত হয়। এরপর থেকে সাংবাদিকতার পাশাপাশি নিমাই ভট্টাচার্য পূর্ণোদ্যমে আরো আরো উপন্যাস লেখা শুরু করেন। তাঁর প্রকাশিত উপন্যাসগুলি মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে........ ‘মেমসাহেব’, ‘ডিপেস্নাম্যাট’, ‘মিনিবাস’, ‘মাতাল’, ‘ইনকিলাব’, ‘ব্যাচেলার’, ‘ইমনক্যলাণ’, ‘ডিফেন্স’, ‘কলোনী’, ‘প্রবেশ নিষেধ’, ‘কেরানী’, ‘ভায়া ডালহৌসী’, ‘হকার্স কর্নার’, ‘রাজধানী এক্সপ্রেস’, ‘নিমন্ত্রণ’, ‘নাচনী’, ‘অ্যাংলো ইন্ডিয়ান’, ‘ডার্লিং’, ‘ম্যাডাম’, ‘ওয়ান আপ-টু-ডাউন’, ‘গোধুলিয়া’, ‘প্রিয়বরেষু’, ‘আকাশ ভরা সূর্য তারা’, ‘মোগল সরাই জংশন’, ‘ইওর অনার’, ‘ককটেল’, ‘অনুরোধের আসর’, ‘যৌবন নিকুঞ্জে’, ‘শেষ পরানির কড়ি’, ‘হরেকৃষ্ণ জুয়েলার্স’, ‘পথের শেষে’ ইত্যাদি। একজন পুরুষের জীবনের সফলতার পিছনে একজন নারীর কি পরিমাণ অবদান এবং অনুপ্রেরণা থাকতে পারে কিংবা থাকা দরকার তা খুব সুন্দর ভাবে ফুটে উঠেছে নিমাই ভট্টাচার্যের মেমসাহেব উপন্যাসে। কলেজ জীবন থেকেই লেখক একটু উদাসীন স্বভাবের। ট্রেনে প্রথম দেখা তার মেমসাহেবর সাথে। আর সেখানেই চোখাচোখি, প্রণয়, প্রেম,ভালোবাসা। লেখক চুরি করে দেখতে দেখতে একবার ধরা পড়েছিলেন। তারপর যতবার তাকিয়েছে ধরা পড়েছে। সেখান থেকেই তাদের ভালোবাসার শুরু। শুধুমাত্র একটা সম্পর্কে জড়ালেই হয় নাহ সেই সম্পর্কের পবিত্রতাও রক্ষা করতে হয়। তাই মেমসাহেবকে একদম কাছে পাওয়ার পরও যখন তার চিত্ত চঞ্চল হয়েছে, শিরার মধ্যে দিয়ে উত্তেজনার বন্যা বয়ে গেছে ঠিক তখনই শান্ত-স্নিগ্ধ ভালোবার ছোঁয়ায় মেমসাহেব তাকে সংযত করে রেখেছে। অনেক ঘুরে একটি পত্রিকায় রিপোর্টারের চাকরি পায় লেখক। সেখান থেকে তার কর্মজীবনের শুরু। নিজের যা চেষ্টা ছিলো তার থেকে বেশি ছিলো মেমসাহেব অনুপ্রেরণা। ক্রমাগতই উপরের দিকে উঠার স্বপ্ন দেখায় মেমসাহেব। বারবার তাকে তাগাদা দেয় নতুন কিছু উপার্জনের রাস্তা খোজার জন্য। নতুন নতুন লোকজনের সাথে দেখাশুনা করার জন্য। বেশি বেশি পরিশ্রম করার জন্য। মেমসাহেব চাইত যতদিন কর্মজীবনে স্থিতি, মর্যাদা না আসবে, ততদিন বিশ্রাম করার প্রশ্নই উঠে নাহ। মেমসাহেব আরো বলতো, "সুযোগ আসে না, সুযোগ করে নিতে হয়।" একজন সফল পুরুষের সাথে ঘর বাঁধার স্বপ্ন প্রায় সব নারীরই থাকে কিন্তু কত জন পারে একসাথে হাতে হাত রেখে সফলতার সিঁড়ি বেয়ে উপরে উঠতে? মেমসাহেবের অনুপ্রেরণায় একসময় লেখকের গাড়ি, বাড়ি, অর্থ-বিত্ত সবই হয় । তাদের স্বপ্নের বাড়ি, সবুজ ঘাস আর ফুলের বাগানসহ লন, বারান্দায় রকিং চেয়ার সবই হয়েছিল ; সবই করেছিল মেমসাহেবের জন্য। পাঠ প্রতিক্রিয়া :-প্রেমের উপন্যাস আমার বরাবরই ভালো লাগে । মেমসাহেব পড়ার ইচ্ছাও ছিলো। অরিজনাল বইটি কিনার আশায় ছিলাম। শেষে পিডিএফ দিয়ে কাজ চালালাম অনেক বড় পতিক্রিয়া লিখে আবার কেঁটে দিলাম।
Was this review helpful to you?
or
#রকমারি_বইপোকা_রিভিউ_প্রতিযোগিতা বইয়ের নামঃ-মেমসাহেব লেখকঃ-নিমাই ভট্রাচার্য প্রকাশকঃ- করুণা প্রকাশনী(ভারত) পৃষ্ঠা সংখ্যাঃ-১৪৩ মূল্যঃ-২৩৪ "প্রহর শেষে দিনের আলোয় রাঙা সেদিন চৈত্র মাস- তোমার চোখে দেখেছিলাম আমার সর্বনাশ। কি চমকে উঠলেন দুই লাইন কবিতা শুনেই! হুম এমনি নিউরনে সাড়া জাগানো প্রেমের গল্প এই বইটি জুড়ে। তবে এটা ঠিক বইটির প্রথম কয়েক পৃষ্ঠা পড়লে পাঠক বিভ্রান্ত হবে। কিন্তু পুরো বই মনোযোগ দিয়ে পড়লে আপনার ভাল লাগবে এটা নিশ্চিত কারন বইটা এমনি ধাচেঁর। এমন কিছু লাইন আছে যা আমার মনে আচড়ঁ কেটে আছে আর হয়তো থাকবেও আজীবন। লেখক তার দোলাবৌদির কাছে চিঠিতে তার জীবনে মেমসাহেবের সাথে ঘটে যাওয়া সব বিবৃতি করেছেন। আসলে মানুষের জীবনের চিরায়ত আবেগই এই গল্পে ভেসে উঠেছে।মানুষের জীবনে অনেক মানুষেরই আগমন ঘটে কাওকে আবার ভাল লাগে খানিক সময়ে তাকে ভালও বেসে ফেলা যায় কিন্তু তার স্থায়িত্ব বেশীক্ষণ থাকে না।কিন্তু একজন মানুষ আপনার জীবনে এমনভাবে আবির্ভূত হয়ে যায় যাকে আপনি চাইলেও মন থেকে সরাতে পারবেন না,সে হয়ে উঠবে আপনার মনের মেমসাহেব। সারাজীবন তার স্মৃতি আপনাকে তাড়া করে বেড়ায়, নিউরন জুড়ে তারই অবতারণা। ব্যক্তিগত অভিমতঃ- খুব সামান্য কালো ছিপছিপে এক মেয়েকে এই গল্পে চমৎকার ভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে। সারা টা গল্পে জুড়ে তিনি হয়ে উঠেছে এক অতি মানবী।গল্পটা রোমান্টিক না ট্রাজেডি তা আমার পক্ষে বলা প্রায় অসম্ভব হয়ে দাঁড়িয়েছে। তবে বলতে বলতে একটা দীর্ঘশ্বাস থেকেই যায়। কত মেয়ে এলো আর গেল কিন্তু নন্দিনী নামের মেয়েটি লেখকের মেমসাহেব হয়ে বুকে দাগ কেটে রাখে গেল। যারা বইটি পড়েন নি এখনো পড়তে পারেন। #হ্যাপি_রিডিং
Was this review helpful to you?
or
প্রত্যেক লেখকের ই তার জীবনের একটা না একটা অমর সাহিত্য রচনা করে গেছেন,,সেইরূপ নিমাই ভট্টাচার্য কর্তৃক "মেমসাহেব" তার একটি অনবদ্য রচনা,,এটি শুধু একটা রোমান্টিক উপন্যাস ই নয়, বরং একটি অনুপ্রেরণামূলক রচনা,,কিভাবে উপন্যাসের নায়ক বাচ্চু, নিজের চেষ্টায় একজন সাধারণ রিপোর্টার থেকে দেশসেরা হয়ে উঠেছেন,,শুধু তাই না, একজন প্রতিষ্ঠিত মানুষের আড়ালে যে একজন নারী কতটুকু গাইডলাইন দিয়ে থাকে সাফল্য এনে দেওয়ার মতো সাহসী করে তুলতে পারে, তার ও এক অনবদ্য কথা এখানে পাঠক উপভোগ করতে পারবেন,,
Was this review helpful to you?
or
মেমসাহেব,আমার পড়া সেরা উপন্যাসগুলোর মধ্যে অন্যতম। এর আগে এতো সুন্দর প্রেমের উপন্যাস পড়ি নি। একজন পুরুষের সফলতার পিছনে একজন নারী কত যে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে মেমসাহেব তার উদাহরণ। প্রতিটি মানুষকে সফলতার শীর্ষে উঠতে সাহায্য করার জন্য এরকম মেমসাহেব দরকার। 😊
Was this review helpful to you?
or
বইয়ের নাম: মেমসাহেব লেখক: নিমাই ভট্টাচার্য ---------------------------------------------- "যারা কাছে আছে তারা কাছে থাক, তারা তো পারে না জানিতে তাহাদের চেয়ে তুমি কাছে আছ আমার হৃদয়খানিতে" উপন্যাসটির শুরু হয় উপর্যুক্ত কয়েকটি লাইন দিয়ে। ছোটবেলায় মা কিংবা দিদি কারোই স্নেহ পাননি এক রিপোর্টার বাচ্চু, যার লিখা দোলাবৌদিকে চিঠি নিয়ে একটি উপন্যাস যেখানে মুল কেন্দ্রবিন্দু 'মেমসাহেব'। একজন সামান্য মাইনে প্রাপ্ত রিপোর্টারের আস্তে আস্তে জীবনে বিশাল উন্নতি হওয়ার এক গল্প। যেখানে সেই রিপোর্টার মেমসাহেবের হাত ধরে এতদূর পর্যন্ত এগিয়ে যায়। মেমসাহেব রিপোর্টারের জীবনে যখন আসে, তখন রিপোর্টারের বেতন ৫০ টাকা আর মেমসাহেবের তখন বেতন থাকে ২৫০ টাকা। সেই সামান্য রিপোর্টারকে উচ্চাকাঙ্ক্ষী করে তোলে মেমসাহেব তার অফুরান ভালোবাসা দিয়ে। সামান্য মাইনে দিয়ে যার রোজ চলে যেতো, সেই ব্যাক্তিকে বিভিন্নধর্মী কাজে আগ্রহসহ নতুন এক জীবন গড়ার স্বপ্ন দেখায় মেমসাহেব। রেলগাড়িতে প্রথম দেখা শ্যাম বর্ণের সেই মেয়েটিই এক সময় হয়ে উঠে রিপোর্টারের জীবনের এগিয়ে চলার অনুপ্রেরণা। মেমসাহেবের মেজদির সাহায্যে সবকিছু আরো সহজ হয়ে যায়। এতদিনের এত স্বপ্ন, দুজনের সবকিছু যেন সত্যি হওয়ার পালা। ফাল্গুনে বিয়ে করে মেমসাহেবকে ঘরে তোলার কথা। আগে থেকেই এ জন্যে কত পরিকল্পনা, গ্রীন পার্ক নামক স্থানে নতুন বাসা ঠিক করে যাবতীয় সব কিছু তৈরী করে রাখা। মেমসাহেবের শখের রকিং চেয়ার, অর্গান, হেয়ার-ড্রায়ার, বাগান সব কিছু ঠিক করে রাখার পর কি হলো, তা জানতে হলে আপনাকে পড়তে হবে একদম শেষ পর্যন্ত....
Was this review helpful to you?
or
অসাধারণ একটা উপন্যাস!!!
Was this review helpful to you?
or
boita khub sundar but ai prokashir ai boita te anek banan bhul ache and lekha gulo clear na... Taka besh diye India ta kray kora anek valo
Was this review helpful to you?
or
পত্রোপন্যাস এটি... হ্যাঁ, যা প্রেমের মধ্যে দিয়ে জীবনের মানে বোঝায়... জীবন নামক ব্যাপারটা যখন বিরাটাকার দৈত্য হয়ে আপনাকে প্রতি কদমে পিষ্ট করতে চায়, ছিন্নভিন্ন করে দিতে চায় আপনার সকল পরিশ্রম আর শুভ আশাগুলোকে, তখন কোনো মায়াবতী যদি আপনার হাত ধরে সবসময় পাশে থেকে সাহস জুগিয়ে যায় বারবার? উৎসাহিত করে প্রতিটা মূহুর্তে? কি হবে আপনার অনূভুতি? বইটাতে লেখক বা মেমসাহেব নামের মায়াবতী কেউই যেন মুখ্য হয়ে উঠেনি। মুখ্য হয়েছে তাদের ত্যাগের কথা, প্রেমকাব্যের বর্ণনার কথা, তাদের অজানা ভয়, তাদের দীর্ঘ অপেক্ষার কথা। প্রচণ্ড রোদে যেন লেখককে শ্যামল বৃক্ষ হয়ে ছায়া দিয়েছেন মেমসাহেব। লেখকের জীবনের বন্ধুর পথগুলোতে জীবনসখীর মতোই যেন সাথে ছিলেন মেমসাহেব। ডুবতে থাকা কোনো নৌকা যদি হয় লেখক তাহলে তাকে আবার ডাঙায় তুলে এনেছেন মেমসাহেব। হোক না সে কালো! তার চোখ, তার মায়াময়ী রূপ, স্বভাবসুলভ প্রিয়কে হারানোর ভয়, সদা হাস্যোজ্জ্বল অভিব্যক্তি বারবারই লেখকের লেখনীতে উঠে এসেছে যেন গীতিকাব্যের রূপে, রাইডার হ্যাগার্ডসের "শী" এর রূপে। কিন্তু সবার ভাগ্যেই কিছু পরিহাস থাকে। কারো বড়, কারো বা ছোট। কিন্তু লেখকেরটা? তাদের তীব্র প্রেম কি আজীবন সুখেই টিকে ছিল? নাকি নিয়তির করাল গ্রাসে ওলটপালট হয়ে গিয়েছিল লেখকের জীবন? ব্যক্তিগতভাবে, এই বই আমার পড়া শ্রেষ্ঠ বাঙালী প্রেমের উপন্যাস। তবে একটা ব্যাপার যেটা ভালো লাগেনি সেটা হলো, পড়ার সময় কেন যেন মনে হয় একই কথা, একই বর্ণনা বারবার ঘুরেফিরে লেখা হয়েছে। তাছাড়া কাহিনীর প্রথমদিকের শুরুর ব্যাপারটাও খাপছাড়া আর দীর্ঘ মনে হচ্ছিলো। তবে সব কিছু ছাড়িয়ে টেনিসন, রবীন্দ্রনাথসহ আরো বিখ্যাতদের উক্তির সঠিক প্রয়োগের ব্যাপারটা অনেক বেশি প্রাঞ্জল করে তুলেছে যেন বইটাকে। পড়লে মনে হবে লেখক যেন নিজেরই জীবনের গল্প একের পর এক, পৃষ্ঠার পর পৃষ্ঠা গভীরভাবে এঁকে দিয়েছেন। আর শেষে টেনিসনের উক্তি যেন মনে একটা ঝাঁঝালো দাগ কেটে যায়- "Time marches on but memories stays. Torturing silently the rest of our days." পড়ে না থাকলে এক্ষুনি পড়ে ফেলতে পারেন। আশাহত হবেন না বলেই আমার বিশ্বাস। সংবিধিবদ্ধ সতর্কীকরণ: কালো হলেও মেমসাহেব পড়ে মেমসাহেবের প্রেমে পড়েননি এমন কাউকে পাওয়া দুষ্কর! তাই সতর্ক থাকবেন.। :) ব্যক্তিগত রেটিং: ৪.৫/৫
Was this review helpful to you?
or
I liked the book, of course. I liked their service as well. They delivered the book on time, no delays, no problems. Thank you rokomari.com
Was this review helpful to you?
or
এটা কি করে সম্ভব? না এটা হতে পারেনা, কোন মতেই না, কোন মতেই মেনে নেয়া যায়না। বইটা যত পড়ি ততই মুগ্ধ হয়েছি। মেমসাহেব! একজন সফল পুরুষের সফলতার পেছনে কোন না কোন নারীর ভুমিকা থাকবেই, কিন্তু এতোটা! কল্পনাতীত। এতোটা ভালো কি সত্যি কাউকে বাসা যায় , আমরা বাসি? আর এতো ভালো বাসার মানুষ কি এভাবে হারিয়ে যেতে পারে! জন্ম নিলে মরতে হবেই, এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু আচমকা এভাবে চলে যাওয়া! হারিয়ে যাওয়া ! ঠিক মেনে নেয়া যায়না। বইটা পড়তে পড়তে প্রায় ই মনে হয়েছে শেষে কিছু একটা বড় রকমের দুর্ঘটনা থাকবে, কারন লেখক তার ইংগিত করেছেন বহুবার। তাই ছিল। পড়তে পড়তে কখন যে মেমসাহেব এর প্রেমে পড়ে গিয়েছিলাম বুঝতেও পারিনি। একটা কথা প্রায় দুবার বলা হয়েছে, সৃষ্টি কর্তা কখনই কাউকে সব কিছু দেন না। কেউই সব দিক থেকে সুখি নয়। কর্ম জীবনে সীমাহীন সফলতা তো ব্যাক্তি জীবনে না। আসলেই তাই। যে ভালো বাসা পায় সে অন্য কিছু পায়না ., যে আর কিছু পায় ভালো বাসা হয়তো সেভাবে পায়না। ভালো বাসা সেভাবে না পেলেও যে পেয়ে হারিয়ে ফেলে তার থেকে যন্ত্রণা কম থাকে অন্তত!