User login

Sing In with your email

Email Address
Password
Forgot Password?

Not Account Yet? Create Your Free Account

Send

Recipients:
Message:

Share to your friends

Copy link:

    Our Price:

    Regular Price:

    Shipping:Tk. 50

    • Size:
    • Color:
    QTY:

    প্রিয় ,

    সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
    মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?

    Please Login to Continue!

    Our User Product Reviews

    Share your query and ideas with us!

    Customer Reviews

      By Md Shohan Ahmed

      12 Jul 2025 09:07 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      বসন্ত আমার পছন্দের ঋতু তাই বইটি অর্ডার করেছিলাম। হুমায়ুন আহমেদ স্যারের বই হয়াই বইয়ের গল্প নিয়ে বলার প্রয়োজন মনে করছি না।আশাকরি সবার ভালো লাগবে যারা একনো এই বইটির কপি সংগ্রহ করেননি তারা দ্রুত রকমারি থেকে সংগ্রহ করুন

      By sab****com

      19 Aug 2024 01:07 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      হুমায়ুন আহমেদ স্যার এর লেখা অবশ্যই অতুলনিয় | তার লেখা হিমু সমগ্রের বইগুলোকে অনেকেই ভালো মতো না পড়ে গাজাখুরি বলে মনে করেন তবে , বইগুলো খুব গভীরভাবে পড়লে বুঝতে পারবেন ভিতরে কত গভীর ফিলসফি রয়েছে ! হিমু সমগ্রের মধ্যে এই বইটি অবশ্যই একটি সুন্দর বই I এবং এর এন্ডিং টাও আমার খুব চমৎকার লেগেছে I

      By Maria Khan

      23 Jul 2023 01:23 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      হুমায়ূন আহমেদ স্যারের সকল বই অসাধারণ। ভালো লেগেছে✨

      By Hassan Rafy

      15 Jan 2022 06:53 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      ভালই সময় কাটছে

      By Tasnim Ara Mim

      02 Nov 2019 11:00 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      গল্পটি শুরু হয় চিঠি দিয়ে। আর এই চিঠির প্রেরক হলেন মাজেদা খালা। এই মহিলার সাথে আমাদের হিমুর কি সম্পর্ক সেটা সবাই জানি আমরা। নতুন নালিশ মাজেদা খালার ছেলে জহির কে নিয়ে। কারন জহির নাকি প্রেম করে। তাই স্পাই হিসেবে হিমু কে লাগিয়ে দেওয়া হয়। এর মধ্যে ঘটে যায় এক ভুমিকম্প। কি হয় তারপর?

      By Aftahi Nayan

      13 Nov 2018 09:21 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      বইঃচলে যায় বসন্তের দিন লেখকঃ হুমায়ন আহমেদ ধরনঃ উপন্যাস মূল্যঃ১৫০ মাজেদা খালা।উপন্যাসটা শুরু হয়েছে মাজেদা খালার চিঠি দিয়ে। চিঠির সাথে পাঁচশ টাকার নোট। মাজেদা খালার চিঠি লেখার একটা স্টাইল। চিঠির সাথে টাকা ওেয়ার একটা পুরোনো গল্প আছে। খুব ছোটবেলায় মাজেদা খালার মামা তাকে একটি চিঠি লিখলেন, চিঠির সঙ্গে চকচকে দশ টাকার একটি নোট। তখনই মাজেদা খালার মনে এই ব্যাপারটি ঢুকে গেলো। তারপর থেকে এই ঐতিহ্য বহাল রেখেছেন। হিমুর খালাতো ভাই জহির হঠাৎ করে একটি মেয়েকে ভালোবেসে ফেলেছে। সে মেয়ের নাম ফুলফুলিয়া। মাজেদা খালার মতে সেই মেয়ে এবং তার সব আত্মীয়-স্বজন ভাড়া খাটা টাইপ লোক, যাত্রাপালায় কাজ করে।ফলাফল, বাংলা ছবির চিরায়ত দৃশ্যের মত জহিরের মা-বাবা কেউ এই সম্পর্ক মেনে নিতে রাজি নন। হিমু অবশ্য চিঠি পড়ে তেমন একটা চিন্তিত হলো না। তার মতে, দড়ি দেখলেই যারা সাপ মনে করে, মাজেদা খালা তার চেয়েও দুই ডিগ্রি উপরে। জহির অতি ভালো ছেলে। সে যে কতটা ভালো, তা বোঝানোর জন্য একটা অতি যথেষ্ট না। অন্তত তিনবার অতি শব্দটি ব্যবহার করতে হবে। “অতি অতি অতি ভালো ছেলে।” তবে খুব ভালো ছাত্র হলেও জহিরের স্বপ্ন সে একটি কফিশপ দিবে যার নাম “শুধুই কফিতা”(এই নামের পেছনেও ছোট্ট একটি গল্প রয়েছে, পাঠক বইটি পড়ে জেনে নিবেন)। ঘটনা সম্পর্কে খোঁজ নিতে হিমু গেলো মাজেদা খালার বাসায়। দেখা যাক কি হয়! ব্যক্তিগত মতামতের বদলে লেখকের মতামত শুননঃ পাঠকদের কাছে হিমুর এত জনপ্রিয়তার কারন কি এই প্রশ্নের জবাবে এক সাক্ষাৎকারে হুমায়ুন আহমেদ বলেন, “যে কারনে আমার ধারনা পাঠকরা এত পছন্দ করে,এরা হতে চায়,করতে চায়।এরা চায় যে আমার আধ্যাত্বিক ক্ষমতা থাকবে,আমি মানুষের ভূত ভবিষ্যত বলে দিতে পারবো।সবার মনের একটা গোপন বাসনা পথে ঘাটে আমি হেটে বেঁড়াবো,কেউ আমাকে কিছু বলবে না।আমাকে কোনো চাকরি করতে হবে না।কোনো কিছুই করতে হবে না,আমার জীবন চলবে জীবনের মত।এই যে গোপন ইচ্ছাগুলি থাকে এইগুলি আমি পূরন করি হিমু উপন্যাসে।’

      By Arfatun Nabila

      10 Aug 2017 09:59 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      কাহিনী সংক্ষেপঃ টেলিপ্যাথি করে কখনো কাউকে ডেকেছেন? কি অদ্ভুত না? একজন মানুষের সাথে শুধুমাত্র মস্তিষ্ক দিয়ে ডেকে আনা যায়! জহির এভাবে হিমুকে ডাকত। জহিরের সমস্ত ভাব হিমুর সাথে। ফুলফুলিয়া নামের যে মেয়েটিকে জহির বিয়ে করতে চায় তার সব কথাই সে শুধু হিমুকে বলে। জহির খুব ব্রিলিয়ান্ট ছাত্র হলেও কিছু কিছু উদ্ভট চিন্তা তার মাথায় আসে। এই মুহূর্তে তার মাথায় ফুলফুলিয়া ছাড়াও আরেকটি চিন্তা আছে। সেটি হচ্ছে একটা কফিশপ দেয়া যার নাম হবে ‘কফিতা’। বিভিন্নভাবে জহির এই কফিতা শুরু করার চেষ্টায় থাকে। এদিকে জহিরের মা হিমুকে বলে দেন ফুলফুলিয়াকে জহিরের জীবন থেকে বিদায় করার জন্য। হিমু দেখা করতে যায় ফুলফুলিয়ার সাথে। সেখানে গিয়ে তার বাবার সাথে হিমুর পরিচয় হয়। তিনি একজন ব্যাঞ্জ বাদক। হিমু এক ধরণের আকর্ষণে পরে যায়। ঘটনা প্রবাহিত হতে থাকে ভিন্ন খাতে। এদিকে জহির পরীক্ষা না দিয়ে বের হয় হাঁটার উদ্দেশ্যে। ছয় মাস সে শুধু হাঁটার পরিকল্পনা করে। এত চরিত্রের মাঝে একটা অদ্ভুদ চরিত্র চলে আসে যা হল একটি গাছ। রাধাচূড়া গাছ। আচ্ছা গাছ কি করে চরিত্র হয়? জহির, ফুলফুলিয়া আর রাধাচূড়া- এদের নিয়ে বাকিসব জানতে হলে পড়তে হবে হুমায়ূন আহমেদের লেখা খুব জনপ্রিয় বই ‘চলে যায় বসন্তের দিন’। পড়া না হয়ে থাকলে আজই সংগ্রহ করে ফেলুন! পাঠ প্রতিক্রিয়াঃ হিমু থাকবে অথচ মানুষের ভালোবাসা পাবে না এমন হয়? যথারীতি বইটি পড়ার সময় কখনো হাসছিলাম, কখনো অবাক হচ্ছিলাম। হিমুকে বরাবরই পড়তে গেলে আপন আপন লাগে। মনে হয় যে কথাগুলো আমি বলতে পারছি না সেগুলো হিমু বলে দিচ্ছে! এই গল্পে ফুলফুলিয়াকে আমার খুব ভাল লেগেছে,সাথে জহিরকেও। সত্যি বলতে জহিরের ভাবনার মত আমারও একটা ‘কফিতা’ দিতে ইচ্ছে করছে! হিমু শুধু হলুদ পাঞ্জাবী পরে ঘুরে বেড়ালেও সে যে আমাদেরকে কতটা রঙিন ভালোবাসা দিয়ে যায় তা কি সে জানে? জানতে পারবে কখনো?

      By sajid mahadi

      18 Oct 2016 06:32 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      অসম্ভব সুন্দর ..

      By Wasifa Zannat

      04 Aug 2016 12:51 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      উপন্যাসটা শুরু হয়েছে মাজেদা খালার চিঠি দিয়ে। চিঠির সাথে পাচশ টাকার নোট। মাজেদা খালার চিঠি লেখার একটা স্টাইল। চিঠির সাথে টাকা ওেয়ার একটা পুরোনো গল্প আছে। খুব ছোটবেলায় মাজেদা খালার মামা তাকে একটি চিঠি লিখলেন, চিঠির সঙ্গে চকচকে দশ টাকার একটি নোট। তখনই মাজেদা খালার মনে এই ব্যাপারটি ঢুকে গেলো। তারপর থেকে এই ঐাতহ্য বহাল রেখেছেন। হিমুর খালাতো ভাই জহির হঠাৎ করে একটি মেয়েকে ভালোবেসে ফেলেছে। সে মেয়ের নাম ফুলফুলিয়া। মাজেদা খালার মতে সেই মেয়ে এবং তার সব আত্মীয়-স্বজন ভাড়া খাটা টাইপ লোক, যাত্রাপালায় কাজ করে।ফলাফল, বাংলা ছবির চিরায়ত দৃশ্যের মত জহিরের মা-বাবা কেউ এই সম্পর্ক মেনে নিতে রাজি নন। হিমু অবশ্য চিঠি পড়ে তেমন একটা চিন্তিত হলো না। তার মতে, দড়ি দেখলেই যারা সাপ মনে করে, মাজেদা খালা তার চেয়েও দুই ডিগ্রি উপরে। জহির অতি ভালো ছেলে। সে যে কতটা ভালো, তা বোঝানোর জন্য একটা অতি যথেষ্ট না। অন্তত তিনবার অতি শব্দটি ব্যবহার করতে হবে। “অতি অতি অতি ভালো ছেলে।” তবে খুব ভালো ছাত্র হলেও জহিরের স্বপ্ন সে একটি কফিশপ দিবে যার নাম “শুধুই কফিতা”(এই নামের পেছনেও ছোট্ট একটি গল্প রয়েছে, পাঠক বইটি পড়ে জেনে নিবেন)। ঘটনা সম্পর্কে খোঁজ নিতে হিমু গেলো মাজেদা খালার বাসায়। দেখা যাক কি হয়!---পাঠকদের কাছে হিমুর এত জনপ্রিয়তার কারন কি এই প্রশ্নের জবাবে এক সাক্ষাৎকারে হুমায়ুন আহমেদ বলেন, “যে কারনে আমার ধারনা পাঠকরা এত পছন্দ করে,এরা হতে চায়,করতে চায়।এরা চায় যে আমার আধ্যাত্বিক ক্ষমতা থাকবে,আমি মানুষের ভূত ভবিষ্যত বলে দিতে পারবো।সবার মনের একটা গোপন বাসনা পথে ঘাটে আমি হেটে বেঁড়াবো,কেউ আমাকে কিছু বলবে না।আমাকে কোনো চাকরি করতে হবে না।কোনো কিছুই করতে হবে না,আমার জীবন চলবে জীবনের মত।এই যে গোপন ইচ্ছাগুলি থাকে এইগুলি আমি পূরন করি হিমু উপন্যাসে।’

      By Md Mushfiqur Rahman

      13 Nov 2019 07:33 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      বসন্তের দিনগুলো চলে যায়,আবার আসে বসন্ত বছর ঘুরে। কিন্তু হিমু কেনো এ কথা বলবে?! এমন প্রশ্ন রেখে উপন্যাস শুরু করেছেন হুমায়ূন আহমেদ। তেমন কিছু বলবো না। শুধু বলবো রাঁধাচূড়া গাছটার অসুখ নিজের কাছে টেনে নেয়া ব্যাপারটা আপনাকে ভাবাবে,আপনাকে কিছু অনুভূতি দেবে!

      By md aashiq

      30 Mar 2019 01:29 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      হিমুর মাজেদা খালা যখন কোনো বিপদে পরে তখন সে হিমুর কাছে সাহায্য চায়।এবারও তাই চিঠি লিখেছেন এবং টাকাও পেয়েছে হিমু চিঠির সাথে।এইটা মাজেদা খালার অভ্যাস।এবার সে চিঠি লিখেছে কারন হলো তার ছেলে জহির নাকি কোন মেয়ের প্রেমে পরেছে এবং তাকে বিয়েও নাকি করতে চাচ্ছে।তার বাবা আবার নাকি হারমোনিয়াম বাদক।চিঠি পেয়ে হিমু মাজেদা খালার বাসায় গেল সব জানার জন্য।সেখানে হিমুর উপর দায়িত্ব পরে যে সে সব কায়েদা করে জেনে নিয়ে মাজেদা খালাকে জানাবে।সে জহিরের সাথে কথা বলে জানতে পারে যে সে ফুলফুলিয়াকে বিয়ে করতে চায়।হিমুকে জহির যা বলে হিমুতা রেকর্ড করে ফেলে মাজেদা খালার জ। রেকর্ড করার যন্ত্র তাকে মাজেদা খালাই দিয়েছে সব যেন জানতে পারে তাই।এর মাঝে ভূমিকম্প হয়।তখন পুরা বাড়ি চিল্লাচিল্লি শুরু হয় কারন তখন বাড়ি থেকে নামার জন্য তালা খুলতে হবে কিন্তু চাবিই খুজে পাওয়া যাচ্ছে না।যদিও অনেক পরে পাওয়া গিয়েছিল তবে হিমুর কথায় পায়।জহিরের সাথে তার বাবার কথা হয়।তার বাবা কথা বলে জানতে পেরেছে জহির নাকি পড়ালেখা ছেড়ে দিয়েছে।সে কফির দোকান দিবে।জহিরের পরীক্ষা সাতদিন পরে।তার বাবা তাকে জানায় সে সাতদিন পর পরীক্ষা দিবে আর যদি সে না দেয় তবে তাকে বাসা থেকে এককাপড়ে বের করে দিবে।হিমু ফুলফুলিয়ার সাথে দেখা করতে তাদের বাসায় যায়।সেখানে ফুলফুলিয়া বুঝতে পারে সেই হিমু।সেখানে তার বাবার সাথে হিমুর ভালো সম্পর্ক তৈরী হয়।সেখানে হিমু জানতে পারে যে ফুলফুলিয়া বিবাহিত।হিমু তা জহিরকে জানায়।তখন জহির হিমুকে একটা কাজ দেয়।কাজটা হলো সে কালকে ফুলফুলিয়াকে পোস্ট করে একটা চিঠি পাঠায়।সেখানে লেখাছে যে সে ফুলফুলিয়াকে ভালোবাসে।সে যেন সে চিঠি না পরে ছিড়ে ফেলে।জহির পরীক্ষা না দিয়ে সে হিমুর কাছে আসে।সে চিন্তা করে সে হাটা শুরু করবে।তার কাজ হবে শুধু হাটা।জহিরের পর হিমুর সাথে দেখা করতে আসে তার খালু।তার খালু হিমু ২৪ঘন্টা সময় দেয় যেন জহিরকে খুজে তার কাছে নিয়ে আসে।তা নাহলে সে হিমুর অবস্থা খারাপ করে দিবে।হিমু ফুলফুলিয়াদের বাসায় যায় এবং বলে চিঠি এখন পরতে না যখন সে বলবে তখনই কেবল পড়তে।ফুলফুলিয়া রাজি হয়।এর মাঝে ফুলফুলিয়ার বাবার সাথে হিমুর বাবার ভালো সম্পর্ক হওয়ার প্রধান কারন হলো হিমু তাকে বলেছে সে তার একটি সিডি বের করবে।সে সিডির লোক।তাকে সেখান থেকেই পাঠানো হয়েছে।জহিরকে খুজে না পাওয়ার জন্য তার খালু হিমুকে এক কেইসে ফাসায়।তাকে পুলিশে ধরে।সে নাকি একলোক থেকে ছিনতাই করে টাকা এবং পেটে চাকু ঢুকিয়ে দেয়।প্রমাণিত করে যে হিমুই এইসব করেছে।হিমু ফুলফুলিয়াকে মানা করার পরও সে ঠিকই ওই চিঠি পরে।হিমু তার বাবার সিডিও বের করে।এইদিকে হিমু ঠিকই বুঝতে পারে যে ফুলফুলিয়া বিবাহিত নয়।হিমুকে সেই কেইসের জন্য ফাসির হুকুম হয় গল্পটা এক কথায় চমৎকার।গল্পটার অনেক সুন্দর হওয়ার কারন হলো এখানে সব গুলো চরিত্রই মুল ভুমিকা রাখে গল্পটাকে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যেতে।ফুলফুলিয়া,জহির,তার খালা,খালু,ফুলফুলিয়ার বাবা সবার কাহিনিই এখানে খুব সুন্দর করে ফুটিয়েতুলেছেন লেখক।শেষটা পরে অনেক ভালো লেগেছে কারন শেষে হিমুর কাহিনিটা অনেক সুন্দর করে তুলে পুরো গল্পটিকে।সবাই পড়ে দেখতে পারেন।সবার ই ভালো লাগবে বলে আমার বিশ্বাস।কারন কাহিনীটা আসলেই অনেক সুন্দর এই গল্পের।

      By Md shahidul islam nahid

      13 Nov 2016 06:20 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      The first time I read about Himu was when I was 14. Although I liked to read in general, I was never a big fan of Bangla books. I always felt they were a bit slow paced for me. So it was very surprising indeed when I found myself reading, and yes actually enjoying, this book. It all started of course with laughter, One night - very late night - I heard someone laugh. Not just a small laugh but indeed the one that rings in your ears. I had no doubt it was my sister. Curious, I peeked into her room and found her reading one of the novels of Himu. Apparently she found it too hilarious to keep the laughter bubbled inside her, despite the late hour. So that was how I picked up reading Himu. At 14, I enjoyed reading about Himu. He was simple, witty, humorous. He had no fixed destination, he liked to wander, do things to astound people. He was aimless, he lived life. That was it. But as I revisit those same books or sweep through new ones, I find my idea of Himu being altered. Being Himu no longer means wearing "Holud Panjabi" or walking the streets barefoot. Of course it is essentially a part of Himu, but that is not everything. Himu is one of the most malleable character I have read about. He simply molds himself into any situation and become a part of it. He accepts the bizarre facts of life and lives it. He doesn't contradict people nor change their opinion of him. He doesn't follow the social norms into or out of any situation. When someone thinks he had supernatural power, he lets them believe it; if someone blames him for murder he lets them accuse him. It is not because he tries to do thing in the wrong order to attract attention. I think, he rather believes in nature running its course. He thinks every thing happens for some reason and he accepts it. He helps people - be it good or bad, be it by doing good or bad things. In fact, unlike most people, he doesn't categorize everything into black and white. He is as likely to mix with beggars as with elite class people. He doesn't follow the rules. He follows his fathers instructions, his own wisdom and judgement. The more I read about Himu, the more I am intrigued. He is one of the simplest complex characters ever and I enjoy reading these novels. Chole Jai Boshonter Din was a typical Himu novel. Majeda Khala was of course there. So was Khalu. Zohir had to make things complicated. Strange phenomenon had to occur. Himu was of course arrested for apparently killing a guy. And the novel ending left me wanting to read more. When I put all that together it was a great book. It kept me turning pages, Himu made me laugh throughout and by the time I closed the book, I was satisfied. The ending was superb. Excellent Work.

    •  

    Recently Viewed


    Great offers, Direct to your inbox and stay one step ahead.
    • You can pay using


    JOIN US

    icon Download App

    Rokomari.com is now one of the leading e-commerce organizations in Bangladesh. It is indeed the biggest online bookshop or bookstore in Bangladesh that helps you save time and money. You can buy books online with a few clicks or a convenient phone call. With breathtaking discounts and offers you can buy anything from Bangla Upannash or English story books to academic, research or competitive exam books. Superfast cash on delivery service brings the products at your doorstep. Our customer support, return and replacement policies will surely add extra confidence in your online shopping experience. Happy Shopping with Rokomari.com!