শেক্সপিয়ার, বিশ্বনাটকের এক মহান ব্যক্তিত্ব। চারশ বছরের অধিকাল ধরে যার নাটক সারাবিশ্বে সমানভাবে সমাদৃত। যার নাটকে আমরা ইতিহাস ও ঐতিহ্য খুঁজে পাই। খুঁজে পাই মানুষের ভেতরে লুকিয়ে থাকা সৌন্দর্য ও কুৎসিত রূপ। শেক্সপিয়ার ইংল্যান্ডের স্টার্টফোর্ডে ১৫৬৪ সালে জন্মগ্রহণ করেন। আশ্চর্যের বিষয় হলো তার জীবন সম্পর্কে বেশি কিছু জানা যায়নি। তিনি স্টার্টফোর্ডের গ্রামার স্কুলে পড়ালেখা করেছিলেন। তিনি ১৫৮২ সালে এনি হাথওয়েকে বিয়ে করেন। যিনি তার চেয়ে বয়সে বড় ছিলেন। তাদের তিনজন সন্তান ছিল। ১৫৮৩ সালে জন্মগ্রহণ করে সুজানা। ১৫৮৫ সালে তাদের ঘর আলোকিত করে যমজ সন্তান। ছেলেটির নাম হ্যামলেট ও মেয়েটির নাম জুডিথ। শেক্সপিয়ার মোট ৩৬টি নাটক লিখেছেন। তার লেখা শেষ নাটক-হেনরি অষ্টম। যা তিনি লিখেন ১৬১২ সালে। শেক্সপিয়ার ১৬১৬ সালের ২৩ এ এপ্রিল স্টার্টফোর্ডে মৃত্যুবরণ করেন। ইংরেজি সাহিত্যের ছাত্র হিসেবে অনুবাদ সাহিত্যের দিকে প্রবল একটা টান আমার ছিল আছে এবং থাকবে। সেই টানেই একদিন ‘লংম্যান ক্লাসিকস’ এর ‘স্টোরিজ ফ্রম শেক্সপিয়ার’ নামের একটি বই আমার নজরে আসে। যে বইয়ে শেক্সপিয়ারের চারটি নাটকের সরল রূপদান করেছেন-ব্রায়ান হিটন ও মাইকেল ওয়েষ্ট। আমি উপলব্ধি করি যে, বাংলা ভাষাভাষীদের জন্য এ বইয়ের অনুবাদ শেক্সপিয়ারের নাটককে সহজতর ও বোধগম্য করবে। শেক্সপিয়ার, বিশ্বনাটকের এক মহান ব্যক্তিত্ব। চারশ বছরের অধিকাল ধরে যার নাটক সারাবিশ্বে সমানভাবে সমাদৃত। যার নাটকে আমরা ইতিহাস ও ঐতিহ্য খুঁজে পাই। খুঁজে পাই মানুষের ভেতরে লুকিয়ে থাকা সৌন্দর্য ও কুৎসিত রূপ। শেক্সপিয়ার ইংল্যান্ডের স্টার্টফোর্ডে ১৫৬৪ সালে জন্মগ্রহণ করেন। আশ্চর্যের বিষয় হলো তার জীবন সম্পর্কে বেশি কিছু জানা যায়নি। তিনি স্টার্টফোর্ডের গ্রামার স্কুলে পড়ালেখা করেছিলেন। তিনি ১৫৮২ সালে এনি হাথওয়েকে বিয়ে করেন। যিনি তার চেয়ে বয়সে বড় ছিলেন। তাদের তিনজন সন্তান ছিল। ১৫৮৩ সালে জন্মগ্রহণ করে সুজানা। ১৫৮৫ সালে তাদের ঘর আলোকিত করে যমজ সন্তান। ছেলেটির নাম হ্যামলেট ও মেয়েটির নাম জুডিথ। শেক্সপিয়ার মোট ৩৬টি নাটক লিখেছেন। তার লেখা শেষ নাটক-হেনরি অষ্টম। যা তিনি লিখেন ১৬১২ সালে। শেক্সপিয়ার ১৬১৬ সালের ২৩ এ এপ্রিল স্টার্টফোর্ডে মৃত্যুবরণ করেন। ইংরেজি সাহিত্যের ছাত্র হিসেবে অনুবাদ সাহিত্যের দিকে প্রবল একটা টান আমার ছিল আছে এবং থাকবে। সেই টানেই একদিন ‘লংম্যান ক্লাসিকস’ এর ‘স্টোরিজ ফ্রম শেক্সপিয়ার’ নামের একটি বই আমার নজরে আসে। যে বইয়ে শেক্সপিয়ারের চারটি নাটকের সরল রূপদান করেছেন-ব্রায়ান হিটন ও মাইকেল ওয়েষ্ট। আমি উপলব্ধি করি যে, বাংলা ভাষাভাষীদের জন্য এ বইয়ের অনুবাদ শেক্সপিয়ারের নাটককে সহজতর ও বোধগম্য করবে।
রেজা কারিম ১৯৯০ সালের ১৩ জানুয়ারি নেত্রকোনা জেলার সদর উপজেলার লক্ষীগঞ্জ ইউনিয়নের গদাইকান্দি গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতা মো. জালাল উদ্দিন একজন চাকুরিজীবী এবং মাতা রহিমা আক্তার গৃহিণী। প্রাথমিক শিক্ষা লাভ করেন খিলগাঁও মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে। এরপর লক্ষীগঞ্জ হান্নানিয়া দাখিল মাদ্রাসা থেকে জিপিএ ৫ পেয়ে দাখিল এবং তা’মিরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসা থেকে আলিম পরীক্ষায়ও জিপিএ ৫ পেয়ে উত্তীর্ণ হন। পরে সরকারি তিতুমীর কলেজ থেকে ইংরেজি সাহিত্যে অনার্স ও মাস্টার্স ডিগ্রি অর্জন করেন। পাশাপাশি নাজমুল হক মদিনাতুল উলুম কামিল মাদ্রাসা থেকে ফাযিল এবং মহাখালী দারুল উলুম হোসাইনিয়া কামিল মাদ্রাসা থেকে কামিল ডিগ্রি অর্জন করেন। শিক্ষাজীবন শেষে রেজা কারিম কর্মজীবন শুরু করেন কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরে। বর্তমানে তিনি সামরিক ভূমি ও ক্যান্টনমেন্ট অধিদপ্তরে কর্মরত। সাহিত্যের সকল শাখায় তাঁর সাবলীল পদচারণা। তিনি একাধারে কবি, প্রাবন্ধিক, ছড়াকার, গল্পকার, গীতিকার, ঔপন্যাসিক, অনুবাদক ও সাহিত্য সংগঠক। ২০০৬ সাল থেকে তিনি ঢাকার সাহিত্য-আড্ডা ও লিটারেরি গ্যাদারিংগুলোতে সক্রিয়ভাবে যুক্ত আছেন। তাঁর লেখা প্রথম ছড়া “গার্মেন্টস কর্মী” প্রকাশিত হয় মাসিক আদর্শ নারী পত্রিকায়। এরপর সাপ্তাহিক খবরের অন্তরালে সহ বিভিন্ন জাতীয় ও স্থানীয় পত্রিকা, সাহিত্যপত্র ও ম্যাগাজিনে নিয়মিতভাবে লিখে চলেছেন। ২০১০ সালে প্রকাশিত হয় তাঁর প্রথম কাব্যগ্রন্থ দীপ জ্বলে ওষ্ঠে তোমার এবং ২০১৬ সালে প্রকাশিত হয় অনুবাদগ্রন্থ শেক্সপিয়ারের গল্প। তিনি সম্পাদনা করেছেন গৌরীপুর থেকে প্রকাশিত সাহিত্যপত্র আত্মত্যাগ এবং দীর্ঘদিন মাসিক অপেক্ষা পত্রিকার সহকারী সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেছেন। ভ্রমণপ্রিয় রেজা কারিম সুযোগ পেলেই ঘুরে বেড়ান দেশের নানা প্রান্তে। প্রকৃতি, জীবন, সমাজ ও মানুষের সঙ্গে তাঁর নিবিড় সংযোগ ফুটে ওঠে তাঁর সাহিত্যে।