আজ হিমুর বিয়ে (হার্ডকভার)

#রকমারি_বইপোকা_রিভিউ_প্রতিযোগিতা
বই:আজ হিমুর বিয়ে
লেখক:হুমায়ুন আহমেদ
ধরণ:সমকালীন উপন্যাস
প্রকাশনী:অন্যপ্রকাশ
পৃষ্ঠা সংখ্যা:৯৫
মুদ্রিত মূল্য:২৫০ টাকা

কাহিনী সংক্ষেপে:ভোরবেলাতেই টেলিফোন।ফোন করেছেন মাজেদা খালা।মাজেদা খালার মাথায় হিমুর বিয়ের চিন্তা এসেছে।তিনি হিমুর বিয়ের দায়িত্ব নিজের কাধে নিয়েছেন। ফোনেই বললেন হিমু আজ তোর বিয়ে!!পাত্রীর নাম রেনু। সে ড্রাগ এডিক্ট এর পাল্লায় পড়েছে।রেনু কে সে পরিস্থিতি থেকে উদ্ধার এর জন্য এই ব্যবস্থা।হাতে কোনো পাত্র না থাকায় হিমুই শেষ ভরসা।তো হিমু সকাল এই বেরিয়ে পড়ল।গন্তব্য মাজেদা খালার বাসা।সেখানে গিয়ে প্রথমেই জানতে পারল।রেনুর ড্রাগ এডিক্ট প্রেমিক তূর্যকে একটু আগেই পুলিশ ধরে নিয়ে গেছে।হিমু রেনুর সাথে দেখা করার জন্য গেস্ট রুমের দিকে এগুলো।প্রথম দেখায় সে স্তম্ভিত।স্তম্ভিত হওয়ার কারণ রেনুর রুপ।রেনুর সাথে।কিছুক্ষণ কথা বলার পর হিমু বেরিয়ে পড়ল খালু সাহবের গাড়ি নিয়ে(খালু সাহেব কে না জানিয়ে)।এর পর রেনুর মা'র সাথে দেখা,সদ্য দেশে আসা রেনুর বাবার সাথে দেখা করা,সর্বশেষ জেলে রেনুর প্রেমিক তূর্যর সাথে দেখা।এসবের পরে আজ কি হিমুর বিয়ে হবে?জানতে পড়তে হবে আজ হিমুর বিয়ে।
পাঠ প্রতিক্রিয়া:বইটি এক কথায় অসাধারণ। হিমুর বিয়ে হবে কি?এতে কি তার হাটার সমাপ্তি ঘটবে?নাকি হিমু হিমুর মতই থেকে যাবে? সব প্রশ্নের উত্তর পাবেন বইটি পড়ার পর।আমার রেটিং৪/৫।
রকমারি লিংক:
https://www.rokomari.com/book/1133/আজ-হিমুর-বিয়ে

Read More

Was this review helpful to you?

Helpful (1) Not Helpful

এক কথায় অসাধারণ একটা বই এটা। হুমায়ুন আহমেদ স্যারের অনবদ্য একটা সৃষ্টি এটি।

Read More

Was this review helpful to you?

Helpful (0) Not Helpful

himur boi gular moddhe shera akorshonio eki boi.pore dekhte paren.

Read More

Was this review helpful to you?

Helpful (0) Not Helpful

আপনাদের সার্বিক সার্ভিসে আমি আনন্দিত।

Read More

Was this review helpful to you?

Helpful (0) Not Helpful

Ami boi gulo peye onek khusi hoesi

Read More

Was this review helpful to you?

Helpful (1) Not Helpful

himur bie boi ta onk mojar

Read More

Was this review helpful to you?

Helpful (0) Not Helpful

অসম্বব সুন্দর একটি বই

Read More

Was this review helpful to you?

Helpful (0) Not Helpful

প্রিয় একটি বই

Read More

Was this review helpful to you?

Helpful (0) Not Helpful

nice book 📚

Read More

Was this review helpful to you?

Helpful (0) Not Helpful

অসাধারণ

Read More

Was this review helpful to you?

Helpful (0) Not Helpful

❤️🥰

Read More

Was this review helpful to you?

Helpful (0) Not Helpful

মাজেদা খালা হঠাৎ করে হিমুর বিয়ে ঠিক করে ফেলে।মেয়ের নাম রেনু।যদিও রেনু এক ছেলেকে ভালোবাসে।সে ড্রাগ অ্যাডিক্ট।তাকে বিয়ে করার জন্য রেনু ঘর থেকে পালিয়ে আসে।কিন্তু কমলাপুর রেলস্টেশনে ধরা পরে।মাজেদা খালা তাকে রুমে আটকিয়ে রাখে।রেনুর বাবা আর হিমুর খালু বন্ধু।খালা ঠিক করে রেনুর সাথে হিমুর বিয়ে দিবে আজকেই রাত দশটায়।হিমু একথা শুনে সেটার স্বভাব মতোই খুশি হয়েছে তা বুঝায়।এর মধ্যে রেনুর প্রেমিকা তুর্য এসেছে মাজেদা খালার বাসার সামনে।তাকে পুলিশে দেওয়া হয়।হিমু রেনুর সাথে ফোনে কথা বলার চেষ্টা করে।রেনু তাকে তুই তুই করে কথা বলে।তাকে শালার বাচ্চা বলে গালিও দেয়।যদিও হিমু সেটাকে গায়েই মাখালো না।রেনুর মা অসুস্থ হওয়ায় তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।তাকে দেখতে হিমু হাসপাতালে যায়।তার সাথে হিমুর ভালোই কথা হয়।রেনুর মা হিমুকে ভালোই পছন্দ করেছেন।হিমু আবার জানতে পারে যে রেনুর বাবা বিদেশ থেকে আসতেছে তাই হিমু ভাবে তাকে এয়ারপোর্টে থেকে নিয়ে আসলে ভালোই হয়।এদিকে খালু হিমুকে তার,অফিসে ডেকে পাঠিয়েছে।সে হিমুকে বুঝানোর চেষ্টা করে যে সে কিছুতেই রেনুর বিয়ে হিমুর সাথে হতে দিবে না।অফিস থেকে বের হওয়ার সময় ড্রাইভারকে মিথ্যা বলে গাড়ি নিয়েই বের হয়।তার সাথে ড্রাইভারও থাকে।যদিও সে এসব কিছু জানে না।তার খালু যখন দেখলো গাড়ি নেই তার অবস্থা খারাপ হতে লাগলো। সে পুলিশকে জানায় তার গাড়ির কথা।হিমু সে গাড়ি নিয়ে রেনুর বাবাকে আনতে যায়।রেনুর বাবাকে নিয়ে আসার সময় পুলিশ তাদেরকে ধরে কারন গাড়িটি চুরি করা।তাদেরকে নিয়ে থানায় ঢুকায়।ড্রাইভারকে ধরতে পারে না কারন সে পুলিশকে দেখে দৌড় দেই।থানার ভিতরে রেনুর বাবার সাথে তুর্যের দেখা হয়।রেনুর বাবার সাথে তুর্যের কথা হয়।রেনুর বাবা তুর্যকে অনেক পছন্দ করে ফেলে।থানায় হিমুর খালু এসে খুবই অবাক হয় কারন হিমুর সাথে তার বন্ধুকেও থানার মধ্যে দেখতে পায়।হিমুর খালু তার বন্ধুকে নিয়ে যায় যাওয়ার সময় হিমুকে কঠিন শিক্ষা দেওয়ার কথা বলে।রেনুর বাবার তুর্যকে পছন্দ হওয়ায় সে তাকে সংঙে করে নিয়ে যায় এদিকে ড্রাইভার মকবুলও ধরা পরে।তাকেও থানাও নিয়ে আসা হয়।
গল্পটা পড়ে আসলেই অনেক ভালো লেগেছে।হিমুর সব পাঠকের ভালো লাগবেই সাথে যারা,হিমুর পাঠক না তাদেরও এটি অনেক ভালো লাগবেই।হিমুর অদ্ভুত সব কাজ গুলো এই গল্পে খুব সুন্দর করে ফুটিয়ে তুলেছেন লেখক এই গল্পে।এ গল্পে হিমু অনেক অদ্ভুত কাজ করেছে।যা তার স্বভাব।যদিও সে সবগুলো কাজ কোনো বা কোনো উদ্দেশ্যই করেছে।বইটি পড়লে হিমুর অনেক অদ্ভুত কাজ দেখা যাবে।বইটি সবাই পড়েই মজা পাবেন এইটা আমার বিশ্বাস।

Read More

Was this review helpful to you?

Helpful (0) Not Helpful

একদিন সকালে মাজেদা খালা হিমুকে ফোন দিয়ে বললেন, আজকে হিমুকে বিয়ে।পাত্রী শোবার ঘরে তালাবদ্ধ। মাজেদা খালার ভাষায়, মেয়েটি যদি বুনো ওল হয় তবে সে ঘেতুল। ঘেতুল হলো বাঘা তেঁতুলের মা।পরে জানা গেলো মেয়েটির নাম রেনু আর হিমুকে বিয়ে করতে তার প্রবল অমত। কারণ, সে অন্য একজনকে ভালোবাসে এবং সে ড্রাগ-এডিক্টেড।রেনু যাকে বিয়ে করতে বদ্ধপরিকর তার নাম তূর্য, আপাতত সে জেলখানায়, রেনুর সাথে প্রেম করার অপরাধে। মেয়েটি হিমুকে হুমকি দেয়, বিয়ে করলেই সে হিমুর চোখ গেলে দিবে। এরপর ঘটতে থাকে নানা মজার ঘটনা।/হিমু বাংলাদেশী কথাসাহিত্যিক হুমায়ুন আহমেদ সৃষ্ট একটি জনপ্রিয় চরিত্র। হিমু একজন বাউন্ডুলে ধরনের যুবক।বয়স ২৫-৩০ বছরের মধ্যে। তার পোশাক ও গেট-আপ কিছু কিছু মানুষের কাছে বিরক্তিকর । সে খুব একটা সুদর্শন না কিন্তু তার চোখ ও হাসি খুব সুন্দর হিমু চরিত্রের আসল নাম হিমালয়। এ নামটি রেখেছিলেন তার বাবা। যার বিশ্বাস ছিল ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার যদি প্রশিক্ষণ দিয়ে তৈরি করা যায় তবে একইভাবে মহাপুরুষও তৈরি করা সম্ভব। তার মহাপুরুষ তৈরির বিদ্যালয় ছিল যার একমাত্র ছাত্র ছিল তার সন্তান হিমু। উপন্যাসে প্রায়ই তার মধ্যে আধ্যাত্মিক ক্ষমতার প্রকাশ দেখা যায়। যদিও হিমু নিজে তার কোন আধ্যাত্মিক ক্ষমতার কথা স্বীকার করে না। হিমুর আচার-আচরণ বিভ্রান্তিকর। বিভিন্ন পরিস্থিতিতে তার প্রতিক্রিয়া অন্যদেরকে বিভ্রান্ত করে, এবং এই বিভ্রান্তি সৃষ্টি করা হিমুর অত্যন্ত প্রিয় একটি কাজ।/লেখক পরিচিতি: হুমায়ূন আহমেদ বিংশ শতাব্দীর বাঙালি জনপ্রিয় কথাসাহিত্যিকদের মধ্যে অন্যতম। তাঁকে বাংলাদেশের স্বাধীনতা পরবর্তী শ্রেষ্ঠ লেখক গণ্য করা হয়। তিনি একাধারে ঔপন্যাসিক, ছোটগল্পকার, নাট্যকার এবং গীতিকার। বলা হয় আধুনিক বাংলা কল্পবিজ্ঞান সাহিত্যের তিনি পথিকৃৎ। নাটক ও চলচ্চিত্র পরিচালক হিসাবেও তিনি সমাদৃত। তাঁর প্রকাশিত গ্রন্থের সংখ্যা তিন শতাধিক। বাংলা কথাসাহিত্যে তিনি সংলাপপ্রধান নতুন শৈলীর জনক। তাঁর বেশ কিছু গ্রন্থ পৃথিবীর নানা ভাষায় অনূদিত হয়েছে, বেশ কিছু গ্রন্থ স্কুল-কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঠ্যসূচীর অন্তর্ভুক্ত। সত্তর দশকের শেষভাগে থেকে শুরু করে মৃত্যু অবধি তিনি ছিলেন বাংলা গল্প-উপন্যাসের অপ্রতিদ্বন্দ্বী কারিগর। এই কালপর্বে তাঁর গল্প-উপন্যাসের জনপ্রিয়তা ছিল তুলনারহিত। তাঁর সৃষ্ট হিমু এবং মিসির আলি ও শুভ্র চরিত্রগুলি বাংলাদেশের যুবকশ্রেণীকে গভীরভাবে উদ্বেলিত করেছে।

Read More

Was this review helpful to you?

Helpful (2) Not Helpful

The whole story can be finished in perhaps just one phrase - HIMU DIGS HIS OWN GRAVE!!

Being the weird thing, that Himu is, whose so-called marriage is arranged to a girl called RENU, by his khala(Majeda here), Himu arranges for this dishelved-modern-haughty-sweet-n-troubled girl to get married with the boy of her wishes, Turjo(who is also a drug-addict, like her). Himu stabilizes both the boy and the girl and makes them meet, as well as arranges for the closure of her parents(who were divorced), with a bunch of crazy-and-numb-minded ideas that leaves him in a jail, with an accomplice and a pick-pocket-follower. Rabindranath also makes a special appearance in this one, guiding Himu in certain occasions to make some important decisions. There are as usual, troubled Police-inspectors and officials and an angry Khalu. The ending is predictable, as the reader can easily see that Himu entraps a spider's web, only to get himself in a trap and that exactly happens so. The ending is as usual a literal-masterpiece and fills you with full of hope for mankind. . . .THUMbS-UP!! for both the comedy and the sentiment that . . . . Saving other's neck always ends up in trouble of yours!!

© Soumyabrata Sarkar

Read More

Was this review helpful to you?

Helpful (0) Not Helpful

হিমুর খালা মাজেদা বেগম হিমুর বিয়ে ঠিক করেছেন। পাত্রীর নাম রেণু। কিন্তু হিমু তো বিয়ে করবে না। বাবার আদেশ বলে কথা। হিমুদের কখনো প্রেমে পড়তে হয় না, বিয়ে করতে হয় না, তাদের লক্ষ্য মহাপুরুষ হওয়া- অসংখ্য নিয়মকানুন আছে মেনে চলতে হয় হিমুদের।
মাজেদা খালাও এসব জানেন। আর তাই তিনি জোর করেই হিমুকে বিয়ে দিতে চান রেণুর সাথে। কিন্তু রেণু পচ্ছন্দ করে অন্য এক ছেলেকে। ছেলেটির নাম তূর্য। তূর্য ছেলেটি এডিক্টেড।
রেণুর বাবা হিমুর খালুর বন্ধু। রেণুর বাবা একজন আমেরিকান আর মা বাংলাদেশী। রেণুর বাবা-মায়ের বহু আগেই ছাড়াছাড়ি হয়ে গেছে। আর এই ছাড়াছাড়ির পেছনে রেণু তার মাকে দায়ী করে।
যাই হোক, রেণু কোনভাবেই হিমুকে বিয়ে করতে চায় না। সে চায় তূর্যকে বিয়ে করতে। কিন্তু তূর্যকে পুলিশ হাজতে ধরে নিয়ে গেছে।
আবার হিমুর খালুও চায় না রেণুর সাথে হিমুর বিয়ে হোক। কারণ হিমুর খালু হিমুকে সহ্য করতে পারেন না। কিন্তু মাজেদা খালা হিমুকে এতো বেশি পচ্ছন্দ করেন আর স্ত্রীর ভয়ে খালু হিমুকে কিছু বলতে গিয়েও বলতে পারে না।
হিমু নিজেও এই বিয়েতে রাজি না। কিন্তু খালাকে এসব বলে কোন লাভ নেই। তাই ঠিক করে হিমু পালাবে এই বাসা থেকে। খালুর গাড়ি নিয়ে বের হয় হিমু। খালাকে বলে যায় রেণুর শাড়ি কিনার কথা। তারপর...?
তারপর কি হিমু সত্যিই পালায় নাকি আবার ফিরে আসে রেণুর কাছে? সেইসব মজার ঘটনা নিয়েই লেখা হুমায়ূন আহমেদের "আজ হিমুর বিয়ে"!

Read More

Was this review helpful to you?

Helpful (0) Not Helpful