সুন্দরী অভিনেত্রী সুনিতা আশোক, নিজের পছন্দে বিয়ে করবে বলে আয়জন করে এক টেলিভিশন গেইম শো। সয়ম্বর লাইভ। রবীন্দ্র-রাজের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে, বিক্রমও এই শো’তে অংশগ্রহণ করে। সিধান্তটা ভয়াবহ রূপ ধারণ করে, যেখানে একটু অসতর্ক হলেই হারাতে হবে প্রিয়জনদের। নিখোঁজদের খোঁজে, ফ্লাডলাইট স্টুডিওর মঞ্চ থেকে আন্ডারগ্রাউন্ড ডন ও ড্রাগ ডিলারদের আস্তানা অবধি পৌঁছে যায় বিক্রম আর আমানজীত। শুরু হয় আবার সেই যুদ্ধ। বর্ষ পুরোনো প্রাচীন যুদ্ধ। বিক্রম কি পারবে রবীন্দ্রকে হারাতে, যে কিনা আগের থেকেও আরো কয়েকগুণ শক্তিশালী হয়ে উঠছে প্রতি মুহূর্তে? যদিও বিক্রমের দেখা প্রথম সয়ম্বর সভা নয় এটি। ইতিহাসের সব থেকে বড়ো সয়ম্বর সভার মধ্যমণি ছিল সে। তখন তার নাম ছিল চান্দ বারদাই। একদিকে পৃথ্বী ধেয়ে আসছে স্বয়ম্বর জয় করতে, অপরদিকে রবীন্দ্র ধেয়ে আসছে বহিরাগত শক্তি নিয়ে ভারত জয় করতে। শত্রু দৃশ্যমান হোক কিংবা অদৃশ্য, কখনো দৃষ্টির আড়াল করতে নেই। ঠিক এই ভুলই করে বসে পৃথ্বী, আর ডেকে আনে নিজের বিপদ। চান্দ কি পারবে এই বিপদ থেকে মুক্তি দিতে পৃথ্বীকে?প্রকাশকাল : ২৪ ফেব্রুয়ারি সুন্দরী অভিনেত্রী সুনিতা আশোক, নিজের পছন্দে বিয়ে করবে বলে আয়জন করে এক টেলিভিশন গেইম শো। সয়ম্বর লাইভ। রবীন্দ্র-রাজের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে, বিক্রমও এই শো’তে অংশগ্রহণ করে। সিধান্তটা ভয়াবহ রূপ ধারণ করে, যেখানে একটু অসতর্ক হলেই হারাতে হবে প্রিয়জনদের। নিখোঁজদের খোঁজে, ফ্লাডলাইট স্টুডিওর মঞ্চ থেকে আন্ডারগ্রাউন্ড ডন ও ড্রাগ ডিলারদের আস্তানা অবধি পৌঁছে যায় বিক্রম আর আমানজীত। শুরু হয় আবার সেই যুদ্ধ। বর্ষ পুরোনো প্রাচীন যুদ্ধ। বিক্রম কি পারবে রবীন্দ্রকে হারাতে, যে কিনা আগের থেকেও আরো কয়েকগুণ শক্তিশালী হয়ে উঠছে প্রতি মুহূর্তে? যদিও বিক্রমের দেখা প্রথম সয়ম্বর সভা নয় এটি। ইতিহাসের সব থেকে বড়ো সয়ম্বর সভার মধ্যমণি ছিল সে। তখন তার নাম ছিল চান্দ বারদাই। একদিকে পৃথ্বী ধেয়ে আসছে স্বয়ম্বর জয় করতে, অপরদিকে রবীন্দ্র ধেয়ে আসছে বহিরাগত শক্তি নিয়ে ভারত জয় করতে। শত্রু দৃশ্যমান হোক কিংবা অদৃশ্য, কখনো দৃষ্টির আড়াল করতে নেই। ঠিক এই ভুলই করে বসে পৃথ্বী, আর ডেকে আনে নিজের বিপদ। চান্দ কি পারবে এই বিপদ থেকে মুক্তি দিতে পৃথ্বীকে?
ডেভিড হেয়ারের জন্ম নিউজিল্যান্ডে। তার প্রথম গ্রন্থ 'দ্য বোন টিকি' প্রকাশিত হয় ২০০৯ সালে। গ্রন্থটি ২০১০ সালে অর্জন করে নিউজিল্যান্ড পোস্ট চিলড্রেন্স বুক অ্যাওয়ার্ড। চাকরিসূত্রে স্ত্রীকে নিয়ে বেশ কয়েক বছর কাটান ভারতে। তখনই ঝুঁকে পড়েন ইন্ডিয়ান মিথলজিতে। অনুসন্ধান থেকে প্রাপ্ত জ্ঞানকে সহায় করে লিখে ফেলেন 'দ্য রিটার্ন অব রাবণ' সিরিজ। সিরিজের মোট বইয়ের সংখ্যা চার। একইসাথে ক্রমান্বয়ে বইগুলো প্রকাশিত হয় পেঙ্গুইন ইন্ডিয়া ও পেঙ্গুইন নিউজিল্যান্ড থেকে। ২০১২ সালে নিউজিল্যান্ড পোস্ট চিল্ডেন্স অ্যাওয়ার্ডও পায় এই সিরিজটি। লেখালেখি ছাড়াও লোকাচারবিদ্যা, ইতিহাস ও ফুটবলের প্রতি তার রয়েছে যথেষ্ট আগ্রহ। বর্তমানে পরিবার নিয়ে নিউজিল্যান্ডের অকল্যান্ড শহরে বসবাস করছেন খ্যাতিমান এই লেখক।