প্রতিটি মানুষের জীবনেই একটা গল্প থাকে। যাকে সবাই স্মৃতির চাদরে জড়িয়ে পুরোটা জীবন পার করে দেয়। কেউ প্রিয় মানুষটাকে পেয়ে মুগ্ধ হয়, কেউ হারানোর যন্ত্রণায় তিলে তিলে বিষাদের অনলে পুরে মরে! পাওয়া না পাওয়ার এ দুনিয়ায় আমরা এমন কিছু মানুষের মায়ায় জড়িয়ে পরি যাদের ছাড়া পৃথিবী অন্ধকার মনে হয়। মনে হয় যেন মানুষটাকে না দেখতে পেলে নিশ্বাস ফুরিয়ে যাবে। মানুষটার সাথে মিশে থাকা সমস্ত স্মৃতি, সমস্ত রাগ অভিমান প্রেম ভালোবাসা একটা সময় চোখের ঘুম কেরে নেয়। কেরে নেয় জীবনের কিছু মূল্যবান হাসি। যে হাসির জন্যই মানুষের বেঁচে থাকা। স্মৃতি আগলে রেখে একাকিত্বে বসবাস করা মানুষ গুলোর জন্য "এখনো সন্ধ্যা নামে" বইটি লেখা। একান্ত কিছু প্রিয় মানুষ হারিয়ে যাদের দম ফেলতে কষ্ট হয়। তাদের একমুঠো তৃপ্তি দেওয়ার জন্য বইটি নির্জনে মনের কথা বলবে। তাইতো কবিতায় লিখেছি... ঝড়ে যাওয়া বৃষ্টি দেখে মায়ার কথা শিখ আমার যতো বলা কথা পাতায় পাতায় লিখ! -রুদ্র মুহম্মদ জাহিদুলপ্রতিটি মানুষের জীবনেই একটা গল্প থাকে। যাকে সবাই স্মৃতির চাদরে জড়িয়ে পুরোটা জীবন পার করে দেয়। কেউ প্রিয় মানুষটাকে পেয়ে মুগ্ধ হয়, কেউ হারানোর যন্ত্রণায় তিলে তিলে বিষাদের অনলে পুরে মরে! পাওয়া না পাওয়ার এ দুনিয়ায় আমরা এমন কিছু মানুষের মায়ায় জড়িয়ে পরি যাদের ছাড়া পৃথিবী অন্ধকার মনে হয়। মনে হয় যেন মানুষটাকে না দেখতে পেলে নিশ্বাস ফুরিয়ে যাবে। মানুষটার সাথে মিশে থাকা সমস্ত স্মৃতি, সমস্ত রাগ অভিমান প্রেম ভালোবাসা একটা সময় চোখের ঘুম কেরে নেয়। কেরে নেয় জীবনের কিছু মূল্যবান হাসি। যে হাসির জন্যই মানুষের বেঁচে থাকা। স্মৃতি আগলে রেখে একাকিত্বে বসবাস করা মানুষ গুলোর জন্য "এখনো সন্ধ্যা নামে" বইটি লেখা। একান্ত কিছু প্রিয় মানুষ হারিয়ে যাদের দম ফেলতে কষ্ট হয়। তাদের একমুঠো তৃপ্তি দেওয়ার জন্য বইটি নির্জনে মনের কথা বলবে। তাইতো কবিতায় লিখেছি... ঝড়ে যাওয়া বৃষ্টি দেখে মায়ার কথা শিখ আমার যতো বলা কথা পাতায় পাতায় লিখ! -রুদ্র মুহম্মদ জাহিদুল
রুদ্র মুহম্মদ জাহিদুল প্রতি নিয়ত স্মৃতির চাদরে লিখে রাখছেন কিছু স্মৃতি। লেখালেখি তাঁর কাছে কেবল প্রকাশ নয়—এ যেন নিঃশ্বাসের মতো প্রয়োজন। হৃদয়ের আলো-অন্ধকারে ভেজা অনুভূতিগুলো কখনো কবিতায়, কখনো গল্পে ধারণ করেন নিঃশব্দ ভাষায়। পাঠকের চোখে আলো ছড়ানো কিছু মুহূর্ত গড়েই তিনি বেঁচে থাকতে চান পাঠকের হৃদয়ে।
রুদ্র মুহম্মদ জাহিদুল পটুয়াখালী জেলার রাঙ্গাবালী উপজেলায় জন্মগ্রহণ করেন। পিতা খায়রুল ইসলাম টিপু এবং মাতা আফসানা আক্তার হেনেরা। বাবা মায়ের দুই ছেলের মধ্যে তিনি ছোট। ২৫ সেপ্টেম্বর রোজ বৃহস্পতিবার রাতের আধার কাটিয়ে ভোর বেলায় তার জন্ম।