জুনিয়র গণিত পর্যালোচনা (বীজগণিত) (পেপারব্যাক)

১) বীজগাণিতিক সূত্র প্রতিষ্ঠা( deduce)করার উদ্ভাবনী কৌশল।

২) স্বল্পসময়ে বিভিন্ন সমস্যা সমাধানে পদ্ধতির বৈচিত্রকরণ।

৩) ল.সা.গু ও গ.সা.গু নির্ণয় এবং এর ব্যবহার সংক্রান্ত সহজতম পদ্ধতির প্রয়োগ।

৪) বীজগাণিতিক ভগ্নাংশের লঘিষ্ঠকরণ এবং একাধিক ভগ্নাংশকে সমহর বিশিষ্ট করণে সহজতর প্রক্রিয়া অনুসরণ।

৫) বীজগাণিতিক রাশিকে মৌলিক উৎপাদকে বিশ্লেষণে পদ্ধতিগত বৈচিত্রকরণ।

৬) প্রচলিত পদ্ধতির পাশাপাশি সরলরেখাদ্বয়ের ঢাল(Slope) অঙ্কন করে ছেদ বিন্দুর স্থানাঙ্ক নির্ণয়ের পদ্ধতি

৭) বস্তুর দৈর্ঘ্য,তলের ক্ষেত্রফল,ঘনবস্তুর আয়তন ইত্যাদি পরিমাপের একক রূপান্তর করার সহজ ও উদ্ভাবনী কৌশল।

৮) দ্বিমাত্রিক ও ত্রিমাত্রিক চিত্রের সাহায্যে জটিল সমস্যাগুলোকে ছাত্রদের বোধগম্য করার প্রয়াস

৯) লাভ-ক্ষতি, আসল, মুনাফা, সবৃদ্ধিমূল ইত্যাদি নির্ণয় করার জন্য বীজগাণিতিক ফর্মূলা প্রতিষ্ঠা ও ব্যবহার।

১০) বৈচিত্রপূর্ণ সমস্যাগুলোকে সহজে সমাধান করার সাধারণীকরণ পদ্ধতির (Generalized Methodology)

প্রবর্তন

১১) অষ্টম শ্রেণির শিক্ষার্থীর জন্য পাঠ্যপুস্তক সহায়ক বই এবং

১২) বিসিএস ও অন্যান্য চাকুরি প্রার্থীদের জন্য মৌলিক বই।