কেউ থাকে না চাঁদে (হার্ডকভার)

অন্তর্গত-ভাবনা, উপলব্ধি ও দর্শনের শিল্পিত প্রকাশের

তীব্র তাড়না থেকেই কবিতা লেখেন হুসাইন

আলমগীর। কোনো এক অদৃশ্য শক্তি তাঁকে কবিতার

কাছে নিয়ে যায়। চেয়ার-টেবিলে বসে কবিতা লেখার

মানুষ তিনি নন। কাজের ফাঁকে, চলার বাঁকে লিখে

ফেলেন অনায়াসে। শব্দ, ছন্দ, উপমা, উৎপ্রেক্ষা,

চিত্রকল্প, বাস্তবতা, পরাবাস্তবতার নিবিড় বন্ধনে,

কাব্যমানে তাঁর প্রতিটি কবিতাই হয়ে ওঠে শ্রেষ্ঠতর।

কবির কাব্যগ্রন্থসমূহে ছড়াধর্মী কবিতার উপস্থিতি

থাকলেও এসব ছড়া শিশু-কিশোরদের জন্য নয়।

তাই কবির প্রতি পাঠকদের নিবেদন ছিল, তিনি যেন

শিশু-কিশোর উপযোগী ছড়া লিখেন। পাঠকদের

নিবেদনে সাড়া দিয়ে কবি লিখেছেন তাঁর প্রম

ছড়াগ্রন্থ ‘কেউ থাকে না চাঁদে’। এই ছড়াগ্রন্থে তিনি

ছন্দে যেমন মুন্সিয়ানা দেখিয়েছেন; তেমনি উপমা,

উৎপ্রেক্ষা, চিত্রকল্প, বোধবৃত্তি আর চাল-পর্বের

নান্দনিক বিন্যাসের সম্মিলন ঘটিয়েছেন। ছড়া

তৈরিতেও যে এ কবি সিদ্ধহস্ত ‘কেউ থাকে না চাঁদে’

গ্রন্থটি তার উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত।

অমর একুশে গ্রন্থমেলা ২০২৫ উপলক্ষে আমরা

পাঠকের হাতে তুলে দিলাম কবির প্রম ছড়াগ্রন্থ

‘কেউ থাকে না চাঁদে’। প্রকাশ হওয়ার পূর্বেই

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বইটির ব্যাপারে পাঠক

ও কবির ভক্তদের ব্যাপক আগ্রহ এবং অপেক্ষা বইটির

প্রকাশক হিসেবে আমাকে দারুণভাবে মুগ্ধ করেছে।