কাইউম আজাদ মূলত একজন ‘সূফিকবি’। পাশাপাশি তিনি বহু আগে থেকেই প্রতিবাদ শোষণের বিরুদ্ধে লিখে আসছেন; কখনো কবিতায় বা কখনো ছড়ায়। বই প্রকাশের শুরুটা যদিও তাঁর জন্যে সহজতর কোনও বিষয় ছিলো না। সামাজিক প্রতিবন্ধকতা ও আশঙ্কার মধ্যে কবিতা রচনা করে চলেছেন।
যদিও তিনি সূফি তত্ত্বের অন্যতম কবিÑ তবে অধিকাংশ কবিতায় প্রণয়ের ছাপও রয়েছে। প্রেম-প্রণয়, দ্বিধা-দ্বন্দ্বসহ নানাবিধ বিষয় সর্বস¦ কবি’র কবিতা রয়েছে, তাঁর জীবনের স্মৃতি’র ঝাঁপি থেকে কিছু কবিতা যুক্ত করেছেন। তাই তিনি ‘স্মৃতি’ বিষয়টিকে কেন্দ্রিভূত করেছেন- বইটির নাম দিয়েছেন ‘স্মৃতিময়’। এবং মনে হচ্ছে এই জীবনের বাকী স্মৃতিগুলো আগামীদিনেও বই আকারে স্থান পাবে। পৃথিবী যতোদিন বেঁচে থাকবে ততোদিন এই আমাদের অতীতের স্মৃতি ফুরোবার নয়।
কাইউম আজাদ বৃহত্তম ময়মনসিংহ জেলার সদর উপজেলার ৫ নং সিরতা ইউনিয়নের ব্রহ্মপুত্রের নদের উত্তরে চর সিরতা গ্রামের প্রখ্যাত হাজি বাড়িতে সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে ১৯৯৬ সালের আগস্ট মাসের ৪ তারিখে মোঃ কাইউম আজাদ চিশতী দুনিয়াতে আগমন করেন। তাঁর পিতা হযরত শাহ্ ইমাম কফিল চাঁন সাধু চিশতী (রহঃ) মাতা- মোছাঃ হামিদা খাতুন।
ছোটবেলা থেকেই তিনি ছিলেন নম্র ভদ্র অত্যন্ত বিনয়ী। এবং ধর্মীয় উপাসনায় মনযোগী। একটু বড় হয়ে কিছুদিন নিজেদের বাড়ির এতিম জামে মসজিদে ইমামের দায়িত্ব পালন করেন। ছোটবেলা স্কুল শিক্ষকরা তাঁকে জিজ্ঞাসা করতো তুমি বড় হয়ে কি হতে চাও তিনি এক বাক্য বলতেন- “বড় হয়ে আমি লেখক হবো।”
ছোটবেলা থেকে তাই তিনি লিখতে পছন্দ করতেন। তিনি লিখতেন; ছড়া, কবিতা ছোটগল্প উপন্যাস। তাঁর বাবা মসজিদের ইমাম ও আধ্যাত্মিক তত্ত্ব সাধক ছিলেন বলে- বাবার কাছ থেকে আধ্যাত্মিক তত্ত্ব তালিম, তাসাউফ, উপদেশ নিয়ে লিখতেন তত্ত্ব গান, তত্ত্ব বিষয়। এবং তিনি ২০২৪ সালে প্রতিষ্ঠাতা করেন সাধু সাহিত্য পরিষদ এবং সাধু সাহিত্য পাঠাগার। তাঁর বাবার প্রতিষ্ঠিত নিরক্ষর জ্ঞানের ভাণ্ডার দরবার শরীফের তিনি বর্তমান পরিচালক। তাঁর প্রকাশিত হয়েছে বিভিন্ন বিষয়ের উপরে অনেক যৌথ বই ও একক বই। বিভিন্ন পেপার পত্রিকায় সাহিত্য গ্রুপে অসংখ্য লেখা প্রকাশিত করে প্রশংসা কুড়িয়েছেন মানুষের।
কাইউম আজাদ বৃহত্তম ময়মনসিংহ জেলার সদর উপজেলার ৫ নং সিরতা ইউনিয়নের ব্রহ্মপুত্রের নদের উত্তরে চর সিরতা গ্রামের প্রখ্যাত হাজি বাড়িতে সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে ১৯৯৬ সালের আগস্ট মাসের ৪ তারিখে মোঃ কাইউম আজাদ চিশতী দুনিয়াতে আগমন করেন। তাঁর পিতা হযরত শাহ্ ইমাম কফিল চাঁন সাধু চিশতী (রহঃ) মাতা- মোছাঃ হামিদা খাতুন। ছোটবেলা থেকেই তিনি ছিলেন নম্র ভদ্র অত্যন্ত বিনয়ী। এবং ধর্মীয় উপাসনায় মনযোগী। একটু বড় হয়ে কিছুদিন নিজেদের বাড়ির এতিম জামে মসজিদে ইমামের দায়িত্ব পালন করেন। ছোটবেলা স্কুল শিক্ষকরা তাঁকে জিজ্ঞাসা করতো তুমি বড় হয়ে কি হতে চাও তিনি এক বাক্য বলতেন- “বড় হয়ে আমি লেখক হবো।” ছোটবেলা থেকে তাই তিনি লিখতে পছন্দ করতেন। তিনি লিখতেন; ছড়া, কবিতা ছোটগল্প উপন্যাস। তাঁর বাবা মসজিদের ইমাম ও আধ্যাত্মিক তত্ত্ব সাধক ছিলেন বলে- বাবার কাছ থেকে আধ্যাত্মিক তত্ত্ব তালিম, তাসাউফ, উপদেশ নিয়ে লিখতেন তত্ত্ব গান, তত্ত্ব বিষয়। এবং তিনি ২০২৪ সালে প্রতিষ্ঠাতা করেন সাধু সাহিত্য পরিষদ এবং সাধু সাহিত্য পাঠাগার। তাঁর বাবার প্রতিষ্ঠিত নিরক্ষর জ্ঞানের ভাণ্ডার দরবার শরীফের তিনি বর্তমান পরিচালক। তাঁর প্রকাশিত হয়েছে বিভিন্ন বিষয়ের উপরে অনেক যৌথ বই ও একক বই। বিভিন্ন পেপার পত্রিকায় সাহিত্য গ্রুপে অসংখ্য লেখা প্রকাশিত করে প্রশংসা কুড়িয়েছেন মানুষের।