বাংলাদেশের অন্তবর্তীকালীন সরকারের নবনিযুক্ত প্রধান উপদেষ্টা গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা, নোবেল জয়ী আন্তর্জাতিক ব্যক্তিত্ব প্রফেসর ডক্টর মুহাম্মদ ইউনূস বর্তমান বিশ্ব প্রজন্মের আইকন। তাঁর নামে সরকারি অর্থে বানানো কর্ণাার বা সেন্টারের মত নয়, সারা পৃথিবীর ১০৭টি ইউনিভার্সিটিতে ‘ইউনূস সেন্টার’ আছে। ইউনিভার্সিটিগুলো নিজেদের উদ্যোগে এই সেন্টার প্রতিষ্ঠিত করেছে। এর প্রধান কারণ হচ্ছে তাঁর মাইক্রো-ফাইনান্স। যেটা তাঁকে এবং তাঁর গ্রামীণ ব্যাংককে নোবেল শান্তি পুরস্কার এনে দিয়েছে।
বাংলাদেশের একমাত্র নোবেল বিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূস কেবল দারিদ্র বিমোচনের ধারণা ও তত্ত্ব নয়; পৃথিবী ব্যাপী খ্যাতি পাওয়া আরো কিছু চমৎকার তত্ত্ব তিনি দিয়েছেন। A World of Three Zeros. তাঁর অসামান্য ধারণা।
বাংলার ইতিহাসে ড. মুহাম্মদ ইউনূসই হচ্ছে একমাত্র সৌভাগ্যবান ও গেøাবাল সেলিব্রেটি। বাংলাদেশের বেশির ভাগ মানুষই জানেন না একমাত্র বাংলাদেশি ড. মুহাম্মদ ইউনূস কতো অনন্য উচ্চতায় উঠে গেছেন। তিনি পৃথিবীর তিনটি সবচেয়ে আকর্ষণীয় ও অনন্য সম্মানের পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন। সেই তিনটি পুরস্কার হচ্ছে, যথাক্রমে শান্তিতে নোবেল পুরস্কার, যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্সিয়াল মেডেল অব ফ্রিডম এবং কংগ্রেশনাল গোল্ড মেডেল পুরস্কার। তিনি সেই সাতজন ব্যক্তির একজন যারা নোবেল শান্তি পুরস্কার, যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্সিয়াল মেডেল অব ফ্রিডম এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কংগ্রেশনাল গোল্ড মেডেল পেয়েছেন। তাঁর সাথে যুক্ত হয়েছে ক্রীড়া জগতের সর্বোচ্চ পুরস্কার ‘অলিম্পিক লরেল’। তিনি পৃথিবীর দ্বিতীয় ব্যক্তি যিনি ‘অলম্পিক লরেল’ পুরস্কারে ভূষিত হলেন।