এই সংখ্যা তোমাদের হাতে পৌঁছাতে হয়তো রমজান শেষ হয়ে ঈদ চলে এসেছে। বরাবরের মতই এই সংখ্যায় আমরা তুলে এনেছি অনেক আকর্ষণীয় বিষয়। গবেষণায় দেখা গেছে, মেধাবীরা বেশি ঘুমায়। বেশ অবাক হলে? আসলে এই কথার ভিত্তি নেই। এই কথাটা পড়ার পরে তোমার মনে যে গ্রহণযোগ্যতা আসবে, সেটার কারণ হচ্ছে গবেষণা শব্দটার উল্লেখ, যা স্বাভাবিকভাবে বললে আসত না। গবেষণা মানেই বিজ্ঞান। বিজ্ঞান কিছু বললেই কি তা সত্য? বিজ্ঞান কিভাবে কাজ করে এসব নিয়ে আছে সিদ্দিকে আকবর লিখিত বিজ্ঞানের নেপথ্যে বিজ্ঞান।
এআই এর উৎকর্ষের সূচনাযুগে আমরা দেখতে পাচ্ছি এআই এর নিত্যনতুন প্রয়োগ ও উন্নয়ন। এরই ধারাবাহিকতায় এজেন্টিক এআই নিয়ে টি এইচ মাহির লিখিত প্রবন্ধ দেখতে পারো। এছাড়াও পদার্থবিদ্যার এক বিস্ময়বস্তু (একইসাথে তরঙ্গ) আলো নিয়ে গবেষণার ঐতিহাসিক সিলসিলা নিয়ে ইমতিয়াজ উদ্দিন সাজিদ লিখেছেন অ্যা ব্রিফ হিস্ট্রি লাইট।
পদার্থবিদ্যার আরেক শাখা কসমোলজি নিয়েও এসেছে লেখা। দেখতে পারো মোহাম্মদ রিফাত শিকদারের কলমে সৃষ্টি সুখের উল্লাসে। শুধু যে নন ফিকশন আছে তা কিন্তু নয়, আছে ফিকশনও। মহাকাশ ভ্রমণের মাধ্যমে এক ভিন্ন বাস্তবতায় নিজেকে আবিষ্কার করা নভোচারীর অন্তর্মুখী বহির্মুখী সংগ্রামের কথ্য নিয়ে আছে লেখা সিলিকেট ডেথ। দেখতেই পেলে যে, এই লেখা এবারে প্রচ্ছদে স্থান পেয়েছে। এছাড়াও লেখা হয়েছে মহাজাগতিক পিরামিড, যা বিজ্ঞানের নানান থিউরির প্রয়োগে ঠাসা। দেখানো হয়েছে পিরামিডের প্রতি শুধু যে জাগতিক প্রাণীর বিস্ময় আছে তা নয়, বিস্ময় আছে মহাজাগতিক প্রাণীদেরও।
এছাড়াও কুইজ, সুডোকুর মত নিয়মিত বিভাগসহ থাকছে আকর্ষণীয় আয়োজন। তবে আর দেরি কেন! ঈদের আমেজ নিয়ে ব্যাপন মার্চ এপ্রিল '২৫ সংখ্যা উপভোগ করো। তোমাদের ঈদ ভাল কাটুক, সেই সাথে অভাবীদের সাথেও ঈদের আনন্দ শেয়ার করতে ভুলবে না যেন।