এই বইটি তাদের জন্য উপযোগী, যারা বিশ্ব ঘুরে দেখার স্বপ্ন দেখেন, নতুন কিছু শেখার আগ্রহ রাখেন এবং জীবনের পরিধিকে বিসতৃত করতে চান।
১. বিশ্বভ্রমণের গুরুত্ব:
বইটির শুরুতেই বলা হয়েছে, কেন মানুষকে ভ্রমণ করতে হবে। এটি শুধুই বিনোদনের জন্য নয়, বরং নতুন সংস্কৃতি, ভাষা, ইতিহাস এবং মানুষের জীবনযাপন শেখার এক অসাধারণ উপায়।
২. বিভিন্ন মহাদেশের পরিচয়:
বইটিতে আফ্রিকা, ইউরোপ, এশিয়া, দক্ষিণ আমেরিকা, উত্তর আমেরিকা, অস্ট্রেলিয়া ও অ্যান্টার্কটিকা—এই সাতটি মহাদেশ নিয়ে আলাদা করে অধ্যায় রয়েছে। প্রতিটি অধ্যায়ে উল্লিখিত হয়েছে সেই অঞ্চলের ঐতিহাসিক স্থান, প্রাকৃতিক সৌন্দর্য এবং মানুষের জীবনধারা।
৩. বিখ্যাত ভ্রমণ গন্তব্য:
এই অংশে বইটি পৃথিবীর বিখ্যাত দর্শনীয় স্থান যেমন—মাচু পিচু, গ্রেট ওয়াল অব চায়না, প্যারিসের আইফেল টাওয়ার, মিশরের পিরামিড, আফ্রিকার সাফারি ইত্যাদি সম্পর্কে আকর্ষণীয় তথ্য ও অভিজ্ঞতা তুলে ধরেছে।
৪. সংস্কৃতি ও খাবার:
পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের লোকজ সংস্কৃতি, পোশাক, উৎসব এবং ঐতিহ্যবাহী খাবার সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে, যা পাঠকের জ্ঞানকে সমৃদ্ধ করে।
৫. পরিবেশ সচেতনতা ও দায়িত্ব:
ভ্রমণের সময় পরিবেশের ওপর প্রভাব এবং সচেতন ভ্রমণকারীর করণীয় বিষয়গুলো তুলে ধরা হয়েছে। যেমন: প্লাস্টিক ব্যবহার না করা, স্থানীয় সংস্কৃতির প্রতি সম্মান প্রদর্শন করা ইত্যাদি।
৬. ভ্রমণের প্রস্তুতি ও পরামর্শ:
বইটি ভ্রমণের পূর্বপ্রস্তুতি, ভিসা, বাজেট, নিরাপত্তা এবং ব্যাগ প্যাকিংয়ের টিপসও দিয়েছে, যা একজন নতুন ভ্রমণকারীর জন্য খুবই সহায়ক।