বাংলা সাহিত্যে রহস্য-রোমাঞ্চ-গোয়েন্দা উপন্যাসের ধারা যথেষ্ট প্রাচীন। উনিশ শতকের শেষ দিকে প্রিয়নাথ মুখোপাধ্যায় লিখেছিলেন ‘দারোগার দপ্তর’। সেই শুরু থেকে সময়ের পথ বেয়ে ধীরে ধীরে সাবালক হয়ে উঠেছে বাংলা রহস্য উপন্যাস। তিনটি খণ্ডে সেই ঐতিহ্যময় ধারাটিকে মলাটবন্দি করার প্রয়াসেই এই পদক্ষেপ।
প্রথম খণ্ড
সূচি:
প্রিয়নাথ মুখোপাধ্যায় – অদ্ভুত হত্যা
দীনেন্দ্রকুমার রায় – ঝোপে ঝোপে নেকড়ে
পাঁচকড়ি দে – মায়াবী
সুরেন্দ্রমোহন ভট্টাচার্য – হত্যা-বিভীষিকা
মৃত্যুঞ্জয় চট্টোপাধ্যায় – তারকার মৃত্যু
হেমেন্দ্রকুমার রায় – রহস্যের আলো-ছায়া
শরদিন্দু বন্দ্যোপাধ্যায় – বেণীসংহার
প্রমথনাথ বিশী – শাহী শিরোপা
শিবরাম চক্রবর্তী – বর্মার মামা
মনোরঞ্জন ভট্টাচার্য – সোনার হরিণ
প্রেমেন্দ্র মিত্র – গোয়েন্দা হলেন পরাশর বর্মা
নৃপেন্দ্রকৃষ্ণ চট্টোপাধ্যায় – উদাসীবাবার আখড়া
প্রভাবতী দেবী সরস্বতী – কারাগারে কৃষ্ণা
বুদ্ধদেব বসু – ভূতের মতো অদ্ভুত
গজেন্দ্রকুমার মিত্র – হায়নার দাঁত
পরিশিষ্ট
দ্বিতীয় খণ্ড
সূচি:
নীহাররঞ্জন গুপ্ত – নিশির ডাক
প্রণব রায় – ভানু গোয়েন্দা জহর অ্যাসিস্ট্যান্ট
বিমল কর – হ্রদ
সত্যজিৎ রায় – বাদশাহী আংটি
সমরেশ বসু – দু-মুখো সাপ
নীরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী – ভোর রাতের আর্তনাদ
নারায়ণ সান্যাল – সোনার কাঁটা
সৈয়দ মুস্তাফা সিরাজ – কিছু অলৌকিক
কবিতা সিংহ – রাত্রি ছিল পিশাচের
অদ্রীশ বর্ধন – রুপোর টাকা
সুখময় মুখোপাধ্যায় – তির্যক রেখা
বিমল সাহা – আমার মৃত্যুর জন্য কেউ দায়ী নয়
পরিশিষ্ট
তৃতীয় খণ্ড
সূচি:
সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় – অচেনা মানুষ
কৃশানু বন্দ্যোপাধ্যায় – ছায়া-ছায়া রাতে
শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায় – প্রজাপতির মৃত্যু ও পুনর্জন্ম
বুদ্ধদেব গুহ – ওয়াইকিকি
মিলন মুখোপাধ্যায় – নিঃশব্দে মৃত্যুর প্রবেশ
মনোজ সেন – শেষে দিল রা
অমলেন্দু সামুই – অন্বেষণ
অনিরুদ্ধ চৌধুরী – বিদায়, শরীর
অশোক বিশ্বাস – নাটকের নাম শিবাজী
হিমাংশু সরকার – অপারেশান ব্ল্যাঙ্ক
তপন বন্দ্যোপাধ্যায় – বহে বিষ বাতাস
অমিত মুখোপাধ্যায় – কৃষ্ণাপ্পার শিকে
নীল মজুমদার – বীজমন্ত্র
সৌরভ মুখোপাধ্যায় – গোধূলিতে মৃত্যুর ছায়া
পরিশিষ্ট