"আসিতেছে মৃত্যুর ঘ্রাণ,
পাই না তার তৃষ্ণার্ত প্রাণ।
স্মৃতিগুলো রয়ে গেছে বিষাদের জ্যামে।
কবিরাজ বাজায় বিদায়ের বাঁশি,
আমৃত্যু হৃদয় হারায় হৃৎস্পন্দন।
আখেরী সুপ্তির জগতে রাজকন্যা,
বিচ্ছেদ নয়তোবা বানিজ্যিক বাজারের দরদামে টিকতে না পেরে চলে গেছে নির্বাসন দ্বীপে।“
একটি প্রেম কি শুধুই স্মৃতি? না কি তা একদিন রক্ত মাংসের শরীরে রূপ নেয় এবং অতঃপর মিশে যায় অস্তিত্বের গহ্বরে?
“আজ ট্রেন এলেই ও আসে। ট্রেন চলে গেলেই ও চলে যায়। কিন্তু ওর হাসি পড়ে থাকে আমার ছাদে।”
এই বইয়ের প্রতিটি পৃষ্ঠা খুললেই যেন প্রেমের গন্ধ, উদ্ভ্রান্ত এক আত্মবীক্ষার ছায়া এবং ঘুমপরীর ফিসফিস করা কণ্ঠ শোনা যায় যে কি না বাস্তব আর বিভ্রমের সীমান্তরেখায় দাঁড়িয়ে পাঠককে চুম্বকের মতো টেনে নেয়।
“আমি ওর শরীরকে খুলে দেখেছি—ভালোবাসা কোথায় জমে থাকে তা খুঁজেছি। একেক টুকরায় ছিলো একেক স্মৃতি... মাথাটা রেখেছি এসিডে—যাতে চোখদুটো চিরকাল আমার দিকে তাকিয়ে থাকে।”
ঘুমপরী একটি নাম নয়, এক বীভৎস অনুভব। একটি ধ্বংসযজ্ঞ, যা কাব্যিক। একটি ভালোবাসা, যা নির্মম। একটি ডায়েরি, যা রক্তমাখা।
“প্রথমে ওর পায়ের আঙুলগুলো কেটেছিলাম। প্রতিটি কাটা অংশে আমি ওর কবিতা লিখেছি। ওর কণ্ঠনালী খুলে আমি আমার নাম লিখেছি ছুরি দিয়ে।
এক কবির প্রেম, উন্মাদনা, এবং এক নারীর অন্তর্ধান নিয়ে লেখা এই উপন্যাস পাঠককে এমন এক যাত্রায় নিয়ে যাবে, যেখানে শেষ পৃষ্ঠাটিও প্রশ্ন ফেলে যায়—ঘুমপরী কি ছিলো? এক প্রেম? এক মিথ? না কি একজন পাঠকের নিজেরই ছায়া?
"ঘুমপরী"—যারা প্রেমে পড়েছে, যারা প্রণয়ের মায়ায় পাগল হয়েছে, এবং যারা জানে, ভালোবাসা কখনো কখনো মৃত্যুবেদীর ফটক নিয়ে যায়—তাদের জন্য।
"আসিতেছে মৃত্যুর ঘ্রাণ,
পাই না তার তৃষ্ণার্ত প্রাণ।
স্মৃতিগুলো রয়ে গেছে বিষাদের জ্যামে।
কবিরাজ বাজায় বিদায়ের বাঁশি,
আমৃত্যু হৃদয় হারায় হৃৎস্পন্দন।
আখেরী সুপ্তির জগতে রাজকন্যা,
বিচ্ছেদ নয়তোবা বানিজ্যিক বাজারের দরদামে টিকতে না পেরে চলে গেছে নির্বাসন দ্বীপে।“
একটি প্রেম কি শুধুই স্মৃতি? না কি তা একদিন রক্ত মাংসের শরীরে রূপ নেয় এবং অতঃপর মিশে যায় অস্তিত্বের গহ্বরে?
“আজ ট্রেন এলেই ও আসে। ট্রেন চলে গেলেই ও চলে যায়। কিন্তু ওর হাসি পড়ে থাকে আমার ছাদে।”
এই বইয়ের প্রতিটি পৃষ্ঠা খুললেই যেন প্রেমের গন্ধ, উদ্ভ্রান্ত এক আত্মবীক্ষার ছায়া এবং ঘুমপরীর ফিসফিস করা কণ্ঠ শোনা যায় যে কি না বাস্তব আর বিভ্রমের সীমান্তরেখায় দাঁড়িয়ে পাঠককে চুম্বকের মতো টেনে নেয়।
“আমি ওর শরীরকে খুলে দেখেছি—ভালোবাসা কোথায় জমে থাকে তা খুঁজেছি। একেক টুকরায় ছিলো একেক স্মৃতি... মাথাটা রেখেছি এসিডে—যাতে চোখদুটো চিরকাল আমার দিকে তাকিয়ে থাকে।”
ঘুমপরী একটি নাম নয়, এক বীভৎস অনুভব। একটি ধ্বংসযজ্ঞ, যা কাব্যিক। একটি ভালোবাসা, যা নির্মম। একটি ডায়েরি, যা রক্তমাখা।
“প্রথমে ওর পায়ের আঙুলগুলো কেটেছিলাম। প্রতিটি কাটা অংশে আমি ওর কবিতা লিখেছি। ওর কণ্ঠনালী খুলে আমি আমার নাম লিখেছি ছুরি দিয়ে।
এক কবির প্রেম, উন্মাদনা, এবং এক নারীর অন্তর্ধান নিয়ে লেখা এই উপন্যাস পাঠককে এমন এক যাত্রায় নিয়ে যাবে, যেখানে শেষ পৃষ্ঠাটিও প্রশ্ন ফেলে যায়—ঘুমপরী কি ছিলো? এক প্রেম? এক মিথ? না কি একজন পাঠকের নিজেরই ছায়া?
"ঘুমপরী"—যারা প্রেমে পড়েছে, যারা প্রণয়ের মায়ায় পাগল হয়েছে, এবং যারা জানে, ভালোবাসা কখনো কখনো মৃত্যুবেদীর ফটক নিয়ে যায়—তাদের জন্য।