বইটি লিখেছেন মার্কেটিং জগতের একজন পথিকৃৎ, যিনি "কন্টেন্ট মার্কেটিং-এর গডফাদার" হিসেবে পরিচিত। আট বছর আগে যখন বইটির প্রথম সংস্করণ প্রকাশিত হয়েছিল, তখন কন্টেন্ট মার্কেটিং সবেমাত্র জনপ্রিয় হতে শুরু করেছিল। কিন্তু এখন ব্লগিং, ইউটিউব ভিডিও, সোশ্যাল মিডিয়া ইত্যাদি কন্টেন্ট মার্কেটিং-এর মূল ভিত্তি হয়ে উঠেছে।
এই নতুন সংস্করণে দেখানো হয়েছে কীভাবে এমন গল্প তৈরি করতে হয় যা গ্রাহকদের তথ্য দেয়, বিনোদন জোগায় এবং কোনো পণ্য সরাসরি কিনতে না বলেও তাদেরকে পদক্ষেপ নিতে উৎসাহিত করে।
নতুন সংস্করণে যা যা যুক্ত হয়েছে:
আধুনিক টুলস ও পদ্ধতি: কন্টেন্ট মার্কেটিং-এর সর্বশেষ এবং সবচেয়ে কার্যকরী পদ্ধতি ও টুলস নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে।
নতুন প্রযুক্তি: Web3-এর মতো যুগান্তকারী প্রযুক্তি কীভাবে কন্টেন্ট মার্কেটিংকে প্রভাবিত করছে, তা ব্যাখ্যা করা হয়েছে।
নতুন সোশ্যাল মিডিয়া: গত আট বছরে জনপ্রিয় হওয়া সকল গুরুত্বপূর্ণ সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম এবং সেগুলোর ব্যবহারের কৌশল অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।
ক্রিয়েটর ইকোনমি (Creator Economy): কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের অর্থনীতি এবং ব্র্যান্ডগুলো কীভাবে তাদের সাথে কাজ করতে পারে, তার উপর আলোকপাত করা হয়েছে।
কন্টেন্ট অপটিমাইজেশন: পুরোনো কন্টেন্টকে কীভাবে আপডেট করতে হয় এবং কৌশলগতভাবে নতুন কন্টেন্ট তৈরি করে ভালো ফলাফল পাওয়া যায়, তার বিস্তারিত বর্ণনা রয়েছে।
নতুন কন্টেন্ট মডেল: বইটিতে আরও নতুন কিছু কন্টেন্ট মডেলের কথা বলা হয়েছে... (আপনার দেওয়া লেখাটি এখানে শেষ হয়েছে)।