Summary
বর্তমান সময়ে বেশ আলোচিত নাম লেখক, শিক্ষক, গবেষক তৌফিক সুলতান স্যার। তিনি কবিতা, ছড়া লেখার পাশাপাশি দৈনিক পত্রিকা কালবেলা, ইত্তেফাক, সমকাল, জনকণ্ঠ, কালেরকণ্ঠ, নয়াদিগন্ত, ভোরের কাগজ, যুগান্তর, যায়যায়দিন, প্রথম আলো, দেশ রূপান্তর, জাগো নিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম, আলোকিত বাংলাদেশ, টেলিভিশন চ্যানেল সময় টিভি, বাংলাভিশন , সংবাদ, সংগ্রাম, ইনকিলাব, লাখো কণ্ঠ, বাংলাদেশ বুলেটিনসহ বিভিন্ন টেলিভিশন চ্যানেল, পত্রপত্রিকায়,মতামত,নিবন্ধন, পরীক্ষার প্রস্তুতি, অনুশীলন, ফিচার এবং কলাম লিখে থাকেন।
গাজীপুর জেলার কাপাসিয়া উপজেলার বারিষাব গ্রামে ৪ ফেব্রুয়ারী ১৯৯৯ সালে জন্ম নেওয়া তৌফিক সুলতান স্যার বর্তমানে শিক্ষাক্ষেত্র, সাহিত্য ও সমাজকল্যাণে এক আলোকবর্তিকা। তিনি আব্দুল করিম ও ফাতেমা বেগমের সুযোগ্য সন্তান।
তৌফিক সুলতান স্যার ব্রেভ জুবিল্যান্ট স্কলার্স অফ মনোহরদী মডেল কলেজ (বি.জে.এস.এম মডেল কলেজ)-এর প্রভাষক,ভাওয়াল ইসলামিক ক্যাডেট একাডেমির ব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং ওয়েলফশন মানবকল্যাণ সংঘের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) হিসেবে সমাজ উন্নয়নে বলিষ্ঠ ভূমিকা রেখে চলেছেন। পাশাপাশি, বিকা ইংলিশ ল্যাঙ্গুয়েজ ক্লাব এন্ড স্টাডি সেন্টার এর প্রেসিডেন্সিয়াল সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।
তাঁর লেখালেখিতে রয়েছে জ্ঞানের গভীরতা, আত্মমর্যাদাবোধ, মানবিকতা এবং ইসলামী মূল্যবোধের সমন্বয়।
আমি গর্বের সঙ্গে বলি—
“তৌফিক সুলতান সেই শিক্ষার্থী, যিনি হৃদয়ে আলো বহন করেছিলেন বলেই আজ সমাজকে আলোকিত করছেন।”
আর তার নিজের বিশ্বাস—
"একটি কলম পারে একটি জাতিকে জাগিয়ে তুলতে, একটি চিন্তা পারে একটি প্রজন্মকে আলোকিত করতে।"
তৌফিক সুলতান স্যারের লেখনী ও চিন্তাধারা সমাজ ও শিক্ষাব্যবস্থায় নতুন দিগন্তের সূচনা করেছে। তার সাহিত্যিক এবং গবেষণামূলক কাজ শিক্ষার্থীদের জন্য অত্যন্ত সহায়ক, যা তাদের চিন্তা ও অধ্যয়নকে আরও গভীর এবং বিস্তৃত করে তোলে।
তৌফিক সুলতান স্যারের লেখা খুঁজে পাওয়ার জন্য গুগল সার্চে এগুলো ব্যবহার করুন: “ লেখক তৌফিক সুলতান স্যার” তৌফিক সুলতান স্যার,”Towfiq Sultan Sir.” “লেখক তৌফিক স্যার এর লেখা” “Writer Towfiq Sir”Al Towfiqi,আল তৌফিকী, স্যার তৌফিক সুলতান, তৌফিক স্যার।
গুগলে সার্চ করে তাঁর লেখা পড়ুন এবং আপনার চিন্তাধারা বিস্তৃত করুন!
"Master’s of Book – জ্ঞানের জগৎ" বইটি তৌফিক সুলতান স্যারের এই অসামান্য চিন্তাধারা ও লেখনীর একটি পরিচয়, যা জ্ঞানের এক নতুন দিগন্ত উন্মোচন করবে।
— প্রফেসর ডাঃ মোহাম্মদ রিয়াদ