ইংরেজি ভাষায় ফ্লুয়েন্সি আনতে হলে কী পরিমাণ শব্দ জানা জরুরি—এই বিষয়ে আমেরিকান ভাষাবিদ ডক্টর পল ন্যাশন দীর্ঘ সময় ধরে গবেষণা করেছেন। ১৯৯০ সালে “Teaching and Learning Vocabulary” নামে তার গবেষণার সামারিটা বই আকারে প্রকাশিত হয়। এটি এখনো সারা পৃথিবীতে শব্দার্থ শেখা ও শেখানোর বাইবেল হিসেবে বিবেচিত হয়।
পল ন্যাশনের গবেষণাপত্র প্রকাশিত হওয়ার পর বিশ্ববিখ্যাত অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটি প্রেস ইংরেজি ভাষায় সবচাইতে বেশি ব্যবহৃত হয় কোন শব্দগুলো—তা গবেষণা করতে শুরু করে। ২০০০ সালে তারা Oxford 3000 Words নামে ৩ হাজার শব্দের একটি তালিকা প্রকাশ করে। এই ৩ হাজার শব্দ শিখতে পারলে প্রচলিত ইংরেজি ভাষার ৯০ শতাংশ পর্যন্ত আয়ত্তে চলে আসবে!
আমাদের এই বইতে থাকছে-
👉 সাবলীলভাবে ইংরেজি বলতে, পড়তে, বুঝতে ও লিখতে বেশি প্রয়োজনীয় সেই ৩ হাজার শব্দ!
👉 শব্দগুলোর তালিকা তৈরি করেছে অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটি প্রেস!!
👉 তাদের ভাষায় এই ৩ হাজার শব্দই ইংরেজিতে সর্বাধিক ব্যবহৃত শব্দ।
👉 এগুলোই প্রচলিত ইংরেজির ৯০ পার্সেন্ট!
👉 তাই এই শব্দগুলো জানা থাকলে মিডিয়া, বইপত্র ও কথোপকথনে ব্যবহৃত ইংরেজি আয়ত্তে চলে আসবে!!
রাকিবুল হাসান, পড়াশোনা করছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগে। ইতোপূর্বে বাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় ইসলামি বিদ্যাপিঠ মাদরাসা বাইতুল উলুম ঢালকানগর থেকে তাকমিল সমাপ্ত করেছেন। ইফতা পড়েছেন জামিয়াতুল মাআরিফ আল ইসলামিয়া থেকে। মূলত আন্তর্জাতিক বিষয়াবলিতে লেখালেখি করে থাকেন। তার শতাধিক প্রবন্ধ-নিবন্ধ ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে পত্রিকা, ম্যাগাজিন আর নানা ওয়েবসাইটে।
বেশকিছু পাঠকনন্দিত ও বেস্টসেলার বইয়ের ভাষান্তর ও সম্পাদনা করেছেন। টেন মিথস এবাউট ইজরায়েল, ইনসাইড দ্য আর্মি অব টেরর, গোল্ড ইজ মানি, বিয়ন্ড ডেমোক্রেসিসহ প্রকাশিত ও প্রকাশিতব্য বইয়ের সংখ্যা আধ ডজনের উপর।
বর্তমানে তিনি বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদেরকে একাডেমিক ইংরেজিতে দক্ষ করে গড়ে তোলার ক্ষেত্রে কাজ করছেন। সেজন্য Oxford 3000 Words, Reading Mastery Series সহ আরও অনেক মৌলিক কাজ করে যাচ্ছেন।