শহর হোক বা গ্রাম, যে কোনো কাজে দ্রুত যাতায়াতের জন্য এটি সবচেয়ে সহজ ও সুবিধাজনক মাধ্যম মোটরসাইকেল। যা দৈনন্দিন জীবনের একটি অপরিহার্য অংশ। কিন্তু অনেক সময় সঠিক যত্নের অভাবে ছোট ছোট সমস্যার সৃষ্টি হয়, যা কখনও কখনও বড় দুর্ঘটনার কারণ হয়ে দাঁড়ায়।
বাইকারস হ্যান্ডবুক বইটি মূলত লেখা হয়েছে সকল বাইকারদের জন্য, যেন এর সঠিক ব্যবহার এবং রক্ষণাবেক্ষণ সম্পর্কে তারা সহজে জানতে পারে। এখানে রয়েছে মোটরসাইকেল চালানোর সময় নিরাপত্তা, কার্যক্ষমতা এবং দীর্ঘস্থায়িত্ব নিশ্চিত করার প্রয়োজনীয় তথ্য ও টিপস। পাশাপাশি মোটরসাইকেলের সাধারণ সমস্যা চিহ্নিত করা এবং তা সমাধানের সহজ উপায়সমূহ। এই বইয়ের মাধ্যমে একজন বাইকার শুধু একটি যানবাহন চালানোর কৌশলই শিখবেন তা কিন্তু না। বরং এর যত্ন নেওয়ার গুরুত্ব ও নিয়মিত রক্ষণাবেক্ষণের মাধ্যমে জীবনের নিরাপত্তা ও সময় সাশ্রয় করার উপায়ও জানবেন।
আশা করা যায়, এই বইটি নতুন এবং অভিজ্ঞ মোটরসাইকেল ব্যবহারকারীদের জন্য উভয় ক্ষেত্রেই একটি কার্যকর সহায়ক হিসেবে কাজ করবে।
১. বাইকের বিভিন্ন অংশের সঠিক নাম;
২. বাইক চালানোর সঠিক বয়স ও নিরাপত্তা সরঞ্জাম;
৩. ট্র্যাফিক নিয়ম কানুন;
৪. নিরাপত্তা নিশ্চিত এর জন্য প্রি-রাইডিং চেক;
৫. পিলিয়ান নিয়ে বাইক চালানোর নিয়ম;
৬. প্রতিনিয়ত চলার পথে সাধারণ সমস্যা ও সমাধান;
৭. রাস্তার মাঝে বাইক বন্ধ হলে কোন বিষয় দেখা উচিত;
৮. বাইকের কোন পার্টস কখন পরিবর্তন করতে হবে;
৯. বাইকের কোন মুভিং অংশের কতটুকু ফ্রি-প্লে রাখা দরকার;
১০.বাইকের দৈনিক, সাপ্তাহিক, মাসিক ও বাৎসরিক রক্ষনাবেক্ষণ;
১১. EFI ও কার্বুরেটর বাইক: পার্থক্য, সুবিধা ও যত্ন;
১২.বর্ষাকালে ও গরমে বাইকের যত্ন;
১৩. শীতকালে বাইকের যত্ন;
১৪.দীর্ঘদিন বাইক না চালালে করণীয়;
১৫. বাইকের কালার দীর্ঘদিন ভালো রাখতে করণীয়;
১৬. ভালো মাইলেজ পেতে করণীয়;
১৭. নতুন বাইক কেনার আগে কোন বিষয় মেনে চলা উচিত;
১৮.নতুন বাইক কেনার পরে কোন বিষয় মেনে চলা উচিত;
১৯.পুরাতন বাইক কিনতে গেলে কি যাচাই করা উচিত;
২০. বাইক নিয়ে লম্বা ট্যুরে গেলে কী কী প্রস্তুতি ও সরঞ্জাম সাথে রাখা উচিত;
২১.বাইক নিয়ে দুর্ঘটনার শিকার হলে করণীয়;
২২. অতিরিক্ত টিপস।