Summary:
চিয়া সিডের এক যাদুকরী স্বাস্থ্য উপকারিতা! প্রতি ২৮ গ্রাম চিয়া বীজে যে পরিমান পুষ্টিগুন বিদ্যামান : এনার্জি – ১৩৭ ক্যালোরি, কার্বোহাইড্রেড – ৩ গ্রাম, প্রোটিন – ৪ গ্রাম, ফ্যাট – ৬ গ্রাম,ফাইবার – ৬ গ্রাম, ম্যাগজিন – ৬ মিলিগ্রাম, ফসফরাস – ২৬৫ মিলিগ্রাম,ক্যালশিয়াম – ১৭৭ মিলিগ্রাম, জিঙ্ক – ১ মিলিগ্রাম, তামা – ১ মিলিগ্রাম, পটাশিয়াম – ৮ মিলিগ্রাম, প্রয়োজনীয় ফ্যাটি অ্যাসিড আলফা-লিনোলেনিক এনং লিনোলেনিক অ্যাসিড,খনিজ, সালফার, লোহা, আয়োডিন, ম্যাঙ্গানিজ, ম্যাগনেশিয়াম এবং অনেক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এছাড়া ওমেগা-3, প্রোটিন, ভিটামিন A,B,E এবং D এবং মিনারেলের এক বিশাল সমাহার। ১.চিয়া বীজ পাচনতন্ত্রের দক্ষতা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে, এবং খাদ্যতালিকাগত ফাইবারের উচ্চতর উপাদানের কারণে অন্ত্রের খাবারের শোষণকে উন্নত করে। ২.চিয়া বীজ উভয় লিঙ্গ ইকুটি বাড়া, ক্যান্সার কোষের বৃদ্ধি রোধ, এবং রক্তে ক্ষতিকারক কলেস্টেরল সংক্রমণ প্রতিরোধ করে, চিয়া বীজে প্রচুর মাত্রায় ওমেগা-3 থাকার কারণে আমাদের শরীরের কোলেস্টরল কে কমিয়ে আনতে বিশেষ সহায়ক। ৩.চিয়া বীজ শরীরকে অস্টিওপরোসিস প্রতিহত করতে সাহায্য করে, এতে থাকা উচ্চ মাত্রার ক্যালশিয়াম আমাদের হাঁড়ের মজবুতি আনে সাথে দাঁতের স্বাস্থ্যও ভালো রাখতে সহায়তা করে| তাই যদি আপনি আপনার হাঁড়ের স্বাস্থ্যের খেয়াল রাখতে চান তাহলে চিয়া বীজকে রোজ আপনার ডায়েটে সামিল করুন যাতে আপনার শরীরের ক্যালশিয়ামের মাত্রাও বজায় থাকবে| ৪.চিয়া বীজ হৃদরোগের কার্যকারিতা জোরদার করে, রক্তচাপ উন্নত করে, ক্ষতিকর কোলেস্টেরল দূর করে এবং রক্তে কোলেস্টেরলের উপকারী কোলেস্টেরলের মাত্রা বৃদ্ধি করে, এইভাবে ধমনমনীয় ও বাধাগুলিতে চর্বি জমা হওয়ার সমস্যাগুলি রোধ করে। ৫.চিয়া রক্তে শর্করার মাত্রা কমিয়ে দেয়, কারণ এটি হজম প্রক্রিয়াটিকে গতিশীল করে, এছাড়া আমাদের রক্তে ইনসুলিনের মাত্রাকে সঠিক ভাবে বজায় রাখতে সহায়তা করে থাকে, যা ডায়াবেটিস রোগীর জন্য একটি ভালো ওষুধের মতো কাজ করে থাকে| ৬.চিয়া বীজ প্রোটিনে সমৃদ্ধ তাই মস্তিষ্কের উন্নতি ঘটায়, আমাদের নার্ভ সিস্টেম কে মজবুত করে ভুলে যাওয়ার মতো সমস্যা থেকে এটি আমাদের দূরে রাখতে সহায়তা করে| এবং বিষণ্নতা হ্রাস করে কারণ এরা ট্র্যাপফোফ্যান ধারণ করে। ৭.চিয়া বীজ অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ তাই এটি সবরকমের অসুখের সাথে লড়াই করবার জন্য শক্তি জুগিয়ে থাকে|