ওবায়দুল সমীর, একজন শিশুসাহিত্যিক, ছড়াকার ও গীতিকার। শিশু-কিশোরদের জন্যে লিখতেই স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেন।
তিনি ১৯৬৭ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি শেরপুর জেলা সদরের মধ্য শেড়িপাড়া, মিয়া বাড়ির সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। বর্তমানে চট্টগ্রাম জেলা আইনজীবী সমিতির সদস্য হিসেবে আইন পেশায় নিয়োজিত আছেন। লেখালেখি করছেন ১৯৮৬ সাল থেকে। তিনি বাংলাদেশ বেতার এবং টেলিভিশনের একজন তালিকাভুক্ত গীতিকার। শিশুসাহিত্যে অবদানের জন্য পেয়েছেন ‘কথন শিশুসাহিত্য সম্মাননা পুরস্কার-২০১৩’, ‘রাইভা সঙ্গীত একাডেমি গীতিকবি সম্মাননা-২০১৬,’ ‘স্বকাল শিশুসাহিত্য পুরস্কার-২০১৮’, ‘সাম্প্রতিক দেশকাল পত্রিকা শিশুসাহিত্য সম্মাননা-২০১৯,’ ‘পথিকৃৎ শিশুসাহিত্য সম্মাননা-২০২০’, ‘সোনারবাংলা সাহিত্য পরিষদ গ্রন্থস্মারক সম্মাননা-২০২১’, ‘চট্টগ্রাম জেলা আইনজীবী সমিতি লেখক সম্মাননা-২০২৫’ এবং ‘কিডস্ শিশুসাহিত্য পুরস্কার-২০২৫’।
তার প্রকাশিত গ্রন্থ : স্মৃতির অরণ্যে তুমি (কাব্যগ্রন্থ-১৯৯৪), খাইছেরে ভাই খাইছে (ছড়াগ্রন্থ-২০১০), মন হারানোর দিন (কিশোর কবিতা-২০১১), ভূতের হাতে হাতকড়া (গল্পগ্রন্থ-২০১১), ওলট পালট (ছড়াগ্রন্থ-২০১২), পটলার পল্টু ভাই (কিশোর উপন্যাস-২০১৩), ঝড়ের শেষে (উপন্যাস-২০১৪), আই অ্যাম ভেরি সরি (ছড়াগ্রন্থ-২০১৫), ভালো ভূত কালো ভূত (গল্পগ্রন্থ-২০১৬), লাল্টু দ্য গ্রেট (কিশোর উপন্যাস-২০১৬), আমি বাবার লালপরি (গল্পগ্রন্থ-২০১৮), কুড়িয়ে পাওয়া গ্রেনেড (মুক্তিযুদ্ধের কিশোর গল্পগ্রন্থ-২০১৯), ছক্কা ছড়ার ঝাঁপি (ছড়াক্কা-২০২০), ভূত ক’প্রকার এবং কী কী (ছড়াগ্রন্থ-২০২০) এবং অদৃশ্য দানব (কিশোর উপন্যাস-২০২১)