কথাশিল্পী মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের জীবন-কাহিনি নিয়ে আমার কিশোর উপন্যাস ‘মানিকের লাল কাঁকড়া’। অনন্যা থেকে প্রকাশিত হয় ২০১২ সালে। সে বছর বইটি সিটি আনন্দ আলো সাহিত্য পুরস্কার লাভ করে। লেখক মানিকের নৈতিক শক্তি, সত্য ও সততার আলো এবং এগিয়ে চলার সাহস সম্পর্কিত জীবনের গল্প আজকের যুগের মানিকরা পাঠ করুক এই আকাঙ্খা নিয়ে উপন্যাসটি লিখেছি। বইটি কলকাতা থেকে বেরিয়েছে ২০১৬ সালে। প্রকাশ করেছে পুনশ্চ। পরবর্তী পর্যায়ে ‘রঙের দেশে তুলির রাজা’ কিশোর উপন্যাস লিখতে গিয়ে আশ্রয় নিলাম বরেণ্য চিত্রশিল্পী এস.এম. সুলতানের কাছে। তুলির রাজা হয়ে ওঠার পেছনে যে ত্যাগ সংগ্রাম আর প্রবল ইচ্ছা শক্তির জোর ছিলÑ তা জানাতে চেয়েছি শিশু-কিশোর পাঠকদের কাছে। ‘মানিকের লাল কাঁকড়া’ এবং ‘রঙের দেশে তুলির রাজা’র সঙ্গে আরও তিনটি উপন্যাস ‘আনারসের ঢাকা সফর’, ‘আকাশভরা ফুল’, এবং ‘আসছে আমার পাগলা ঘোড়া’ যুক্ত করে সাজিয়েছি কিশোর উপন্যাসসমগ্র ১। এসব উপন্যাসে আছে চিরায়ত লোকজ-ঐতিহ্যের সঙ্গে আধুনিকতার মিশেলে ছোটদের মনের কথা। আছে মাটি-মানুষের ইতিহাস আর প্রকৃতির রূপময় ঘটনাচিত্র। যা শিশু-কিশোরদের জন্য তৈরি করবে এক স্বপ্নের মনোজগৎ। দেশের প্রতি জাগাবে ভালোবাসা ও মমত্ববোধ। ধন্যবাদ জানাই প্রচ্ছদশিল্পী শতাব্দী জাহিদকে। কিশোর উপন্যাসসমগ্র ১-এর প্রতি অটুট থাকুক প্রিয় পাঠকের ভালোবাসা। কথাশিল্পী মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের জীবন-কাহিনি নিয়ে আমার কিশোর উপন্যাস ‘মানিকের লাল কাঁকড়া’। অনন্যা থেকে প্রকাশিত হয় ২০১২ সালে। সে বছর বইটি সিটি আনন্দ আলো সাহিত্য পুরস্কার লাভ করে। লেখক মানিকের নৈতিক শক্তি, সত্য ও সততার আলো এবং এগিয়ে চলার সাহস সম্পর্কিত জীবনের গল্প আজকের যুগের মানিকরা পাঠ করুক এই আকাঙ্খা নিয়ে উপন্যাসটি লিখেছি। বইটি কলকাতা থেকে বেরিয়েছে ২০১৬ সালে। প্রকাশ করেছে পুনশ্চ। পরবর্তী পর্যায়ে ‘রঙের দেশে তুলির রাজা’ কিশোর উপন্যাস লিখতে গিয়ে আশ্রয় নিলাম বরেণ্য চিত্রশিল্পী এস.এম. সুলতানের কাছে। তুলির রাজা হয়ে ওঠার পেছনে যে ত্যাগ সংগ্রাম আর প্রবল ইচ্ছা শক্তির জোর ছিলÑ তা জানাতে চেয়েছি শিশু-কিশোর পাঠকদের কাছে। ‘মানিকের লাল কাঁকড়া’ এবং ‘রঙের দেশে তুলির রাজা’র সঙ্গে আরও তিনটি উপন্যাস ‘আনারসের ঢাকা সফর’, ‘আকাশভরা ফুল’, এবং ‘আসছে আমার পাগলা ঘোড়া’ যুক্ত করে সাজিয়েছি কিশোর উপন্যাসসমগ্র ১। এসব উপন্যাসে আছে চিরায়ত লোকজ-ঐতিহ্যের সঙ্গে আধুনিকতার মিশেলে ছোটদের মনের কথা। আছে মাটি-মানুষের ইতিহাস আর প্রকৃতির রূপময় ঘটনাচিত্র। যা শিশু-কিশোরদের জন্য তৈরি করবে এক স্বপ্নের মনোজগৎ। দেশের প্রতি জাগাবে ভালোবাসা ও মমত্ববোধ। ধন্যবাদ জানাই প্রচ্ছদশিল্পী শতাব্দী জাহিদকে। কিশোর উপন্যাসসমগ্র ১-এর প্রতি অটুট থাকুক প্রিয় পাঠকের ভালোবাসা।
জনা: ১৭ জুন ১৯৬৫, ময়মনসিংহ। পিতা: আবদুল হাকিম। মাতা: জামিলা খাতুন। ময়মনসিংহ জিলা স্কুল থেকে এসএসসি'র পর ভর্তি হন আনন্দমোহন কলেজে। কলেজ জীবন শেষে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগ থেকে অনার্যসহ মাস্টার্স করেন। সাংবাদিকতা দিয়ে তাঁর কর্মজীবন। শুরু। শিশুসাহিত্যে সামগ্রিক অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ আনজীর লিটন ২০২০ সালের বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন। এছাড়া তিনি নানা পুরস্কার ও সম্মাননা পেয়েছেন। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য অগ্রণী ব্যাংক-বাংলাদেশ শিশু একাডেমি শিশুসাহিত্য পুরস্কার, সিটি ব্যাংক-আনন্দ আলো সাহিত্য পুরস্কার, এম নুরুল কাদের শিশুসাহিত্য পুরস্কার, ময়মনসিংহ প্রেসক্লাব পদক, বাংলাদেশ পাবলিক লাইব্রেরি একুশে সাহিত্য পুরস্কার, বাংলাদেশ লেখিকা সংঘ সাহিত্য পুরস্কার, অধ্যাপক মোহাম্মদ খালেদ শিশুসাহিত্য পুরস্কার প্রভৃতি। উল্লেখযোগ্য গ্রন্থ: খাড়া দুটো শিং, শুভবয় ব্যাডবয়, বিড়ালটি সিমকার্ড খেয়ে ফেলেছে, মানিকের লাল কাঁকড়া, ও ছড়া তুই যাস কই, নির্বাচিত ছড়া, নির্বাচিত কিশোর গল্প-উপন্যাস, দাদু কোথায় লইয়া যাইতেছো, নীল ঘোড়ার খেলা।